ই-অরেঞ্জের গ্রাহকদের বিক্ষোভ মিছিলে লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। ই-অরেঞ্জে অর্ডার করা পণ্য ডেলিভারি অথবা বিনিয়োগ করা টাকা ফেরতের দাবিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিতে যাচ্ছিলেন গ্রাহকরা। এসময় পুলিশের বাধার মুখে পড়ে তারা। পরে গ্রাহকরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে মৎস্যভবন গেলে পুলিশ তাদের লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে। এ সময় কমপক্ষে ১০ জন আহত হন। আটক করা হয় কয়েকজনকে।
ই-অরেঞ্জের গ্রাহকদের বিক্ষোভ মিছিলে লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। ই-অরেঞ্জে অর্ডার করা পণ্য ডেলিভারি অথবা বিনিয়োগ করা টাকা ফেরতের দাবিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিতে যাচ্ছিলেন গ্রাহকরা। এসময় পুলিশের বাধার মুখে পড়ে তারা। পরে গ্রাহকরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে মৎস্যভবন গেলে পুলিশ তাদের লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে। এ সময় কমপক্ষে ১০ জন আহত হন। আটক করা হয় কয়েকজনকে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নেন ই-অরেঞ্জ গ্রাহকরা। সেখানে ভুক্তভোগী কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যানারে তারা মানববন্ধন করেন। এসময় কমিটির আহ্বায়ক আফজাল হোসেন দাবি দাওয়া তুলে ধরেন।
মিছিলে তারা পুলিশ কর্মকর্তা সোহেল রানা ও ক্রিকেটার মাশরাফির বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। এছাড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ই-কমার্সের বিরুদ্ধেও স্লোগান দেন ই-অরেঞ্জ গ্রাহকরা।
ই-অরেঞ্জ ভুক্তভোগী কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক আফজাল হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, পুলিশ আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা করেছে। আমাদের ১০ জন এতে আহত হয়েছেন। আটক করা হয়েছে কয়েকজনকে। আমরা নতুন করে কর্মসূচি দেবো। নিরীহ মানুষের ওপর পুলিশ কেন হামলা করবে, আমরা তো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছিলাম। আমরা আবারো শাহবাগে একত্রিত হবো।
এমবি