অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ নবায়নযোগ্য জ্বালানির নীতিতে পিছিয়ে রয়েছে। তবে জীবাশ্ম জ্বালানিকে নিরুৎসাহিত না করা হলে এই পলিসির মাধ্যমে নবায়নযোগ্য জ্বালানির বিস্তার করা সম্ভব নয়।
বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) ধানমন্ডির সিপিডি সেন্টারে আয়োজিত ‘নতুন নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি ২০২২ (খসড়া) : এটি কি পরিচ্ছন্ন জ্বালানির লক্ষ্য পূরণ করতে সক্ষম হবে?’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সিপিডির রিসার্চ ডিরেক্টর খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
তিনি বলেন, ২০০৮ সালে গৃহীত নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতির যে নতুন খসড়া (নবায়ন জ্বালানি নীতি-২০২২) তৈরি করা হয়েছে, এতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বাস্তবায়ন ও বিস্তারে বেশ কিছু পরিবর্তন এসেছে। যা মূল নীতির চেয়ে আরও বেশি বিস্তারিত এবং নতুন প্রস্তাবনা সমৃদ্ধ। তবে একইসাথে মূল এবং খসড়া নীতির কিছু সিদ্ধান্তে সাংঘর্ষিকতা রয়েছে।
এমআই