অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, “পেঁয়াজের বিষয়টি সম্পূর্ণ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এটি দেখভাল করে।” তিনি আরও বলেন, “আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে অর্থ ছাড় করা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পেঁয়াজের জন্য যত অর্থ চাইবে তা দেওয়া হবে। ইতোমধ্যেই পেঁয়াজ আমদানিতে সব আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।”
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, “পেঁয়াজের বিষয়টি সম্পূর্ণ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এটি দেখভাল করে।”
তিনি আরও বলেন, “আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে অর্থ ছাড় করা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পেঁয়াজের জন্য যত অর্থ চাইবে তা দেওয়া হবে। ইতোমধ্যেই পেঁয়াজ আমদানিতে সব আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।”
শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) টাঙ্গাইলের মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের অর্থমন্ত্রী এইসব কথা বলেন।
মুস্তফা কামাল বলেন, “পেঁয়াজের বাজার স্বাভাবিক রাখতে সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। পেঁয়াজ আমদানির সব শুল্ক আমরা ইতোমধ্যেই প্রত্যাহার করে নিয়েছি। এরপরও এর দাম বাড়াটা অস্বাভাবিক।”
উল্লেখ্য, গত ১৩ সেপ্টেম্বর ভারত বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি মূল্য বাড়িয়ে দেয়। ৩০ টাকা কেজি দরের পেঁয়াজ এক লাফে ৬০ থেকে ৭০ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। বর্তমানে কোথাও কোথাও পেঁয়াজের দাম কেজি প্রতি ২৩০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এমবি