২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে করোনা ক্ষতি কাটিয়ে অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য 'সুচিন্তিত বাজেট' বলে মনে করেন বিজিএমইএর সভাপতি ড. রুবানা হক।
২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে করোনা ক্ষতি কাটিয়ে অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য 'সুচিন্তিত বাজেট' বলে মনে করেন বিজিএমইএর সভাপতি ড. রুবানা হক।
তার মতে, এবারের বাজেটের লক্ষণীয় বিষয় হলো, বাস্তবতার আলোকে গতানুগতিকতার বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন অর্থমন্ত্রী। বাজেটের বিভিন্ন সাহসী পদক্ষেপের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
বাজেট পেশের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় রুবানা হক বলেন, বাজেটে পোশাক খাতে রপ্তানির বিপরীতে যে নগদ সহায়তাগুালো চালু আছে সেগুলো অব্যাহত রাখার এবং পাশাপাশি অতিরিক্ত এক শতাংশ বিশেষ নগদ সহায়তাও অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বাজেট প্রস্তাবনায় কৃত্রিম তন্তু উৎপাদনকে উৎসাহিত করতে কর হ্রাস করা হয়েছে। গত বছর উৎসে কর কমিয়ে ০.২৫ শতাংশ হারে পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছিল।
উৎসে কর ০.২৫ শতাংশ হারে আরও পাঁচ বছর অব্যাহত রাখতে অর্থমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) পরিস্থিতির মধ্যেই ২০২০-২১ অর্থবছরের ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী আ. হ. ম. মুস্তফা কামাল।
বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) বিকাল ৩টা থেকে জাতীয় সংসদের বিশেষ বাজেট অধিবেশনে ‘অর্থনৈতিক উত্তরণ ও ভতিষ্যৎ পথ পরিক্রমা’ শীর্ষক স্লোগান সম্বলিত ১১০ পৃষ্ঠার বাজেট পেশ করেন তিনি।
এমবি