দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়েরকৃত মামলায় সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুল মালেকের ৭বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। জানা যায়, জ্ঞাত
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়েরকৃত মামলায় সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুল মালেকের ৭বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। জানা যায়, জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাকে এ কারাদণ্ড দেয়া হয়। আদালত সূত্রে আরো জানা যায়, এছাড়া এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তার স্ত্রী আম্বিয়া খাতুনকে এ মামলায় খালাস দিয়েছেন আদালত। বুধবার বেলা পৌনে ১টায় ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ মোঃ জহিরুল হক এ আদেশ দেন। মামলার নথি সূত্রে জানা যায়, আব্দুল মালেক ১৯৭৪ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সওজে কর্মরত ছিলেন। এ সময়ে সময়ে তিনি জ্ঞাত বহির্ভূত অর্থে ঢাকার ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় ৪টি এবং গুলশানে একটি ফ্ল্যাটের মালিকানা অর্জন করেন। এছাড়া পল্লবীতে একটি ৫তলা বাড়িসহ তিন কোটি ৩১ লাখ টাকা সঞ্চয় করেন। যার কোনো বৈধ আয়ের উৎস দেখাতে পারেননি। ২০০৬ সালের ৫জুন ধানমন্ডি থানায় দুদকের তৎকালীন পরিদর্শক এএসএমএম আক্তার হামিদ ভূঁইয়া বাদি হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। ২০১১ সালের ১৫ জুন আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আদালত। বিচার চলাকালে ২০জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। [b]ঢাকা, ২ এপ্রিল (টাইমনিউজবিডি)// এসএইচ [/b]