tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
জাতীয় প্রকাশনার সময়: ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১৭:৩৪ পিএম

১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এইচএসসির ফল


HSC-result-.jpg

আগামী ৭ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এ পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হতে পারে। এইচএসসি-সমমান পরীক্ষার ফলাফল তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে।


আগামী ৭ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এ পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হতে পারে। এইচএসসি-সমমান পরীক্ষার ফলাফল তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে।

চলতি সপ্তাহে এ বিষয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড। তবে প্রধানমন্ত্রী যেদিন সময় দেবেন সেদিন আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল প্রকাশ করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড থেকে জানা গেছে, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত এইচএসসি-সমমান পরীক্ষার ফলাফল তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে। আর দুই-তিনদিনের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে। এখন শুধু ফলাফল প্রকাশে আনুষ্ঠানিকতার বাকি।

সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশের বড় এ পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল আগামী ৭ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারির প্রকাশের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী যেদিন সময় দেবেন সেদিন তা প্রকাশ করা হবে।

জানা গেছে, ফলাফল প্রকাশের দিন শিক্ষামন্ত্রীর উপস্থিতিতে সকাল ১০টায় সকল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এর সারসংক্ষেপ তুলে দেবেন।

এরপর দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল প্রকাশ করা হবে। করোনা পরিস্থিতির কারণে ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম আমিরুল ইসলাম বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) জাগো নিউজকে বলেন, এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে।

আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি পর যেকোনো দিন ফলাফল প্রকাশ করা সম্ভব হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় যেদিন বলবে সেদিন তা সম্ভব হবে।

তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, ফলাফল প্রকাশের জন্য আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড থেকে সম্ভাব্য সময় উল্লেখ করে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সেখানে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।

তার ভিত্তিতে আগামী সপ্তাহের শুরুতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হবে। প্রধানমন্ত্রী যেদিন সময় দেবেন সেদিন তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে।

২০২১ সালের ২ ডিসেম্বর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। এ পরীক্ষায় ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে প্রায় ১৪ লাখ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।

গতবারের চেয়ে পরীক্ষার্থী বেশি ছিল ৩৩ হাজার ৯০১ জন। গ্রুপভিত্তিক তিনটি বিষয়ে নম্বর ও সময় কমিয়ে দেড় ঘণ্টার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) ও সৃজনশীল (সিকিউ) অংশের পরীক্ষার মাঝে কোনো বিরতি ছিল না।

এইচএন