২০ মার্চ ‘ওয়ালটন ডে’, দেশব্যাপী নানা আয়োজন
Share on:
২০ মার্চ ‘ওয়ালটন ডে’। সারা দেশে মহাআড়ম্বরে দিবসটি উদযাপন করবে ওয়ালটন পরিবার। ‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষে ওয়ালটন হেড কোয়ার্টার্স, কর্পোরেট অফিস, মিরপুর কমপ্লেক্সসহ সারা দেশের সব সেলস ও সার্ভিস আউটলেটগুলোতে দিনব্যাপী থাকবে নানা আয়োজন। কর্মসূচির মধ্যে আছে—জাতীয় পতাকা ও ওয়ালটন পতাকা উত্তোলন, শ্বেত কপোত অবমুক্তকরণ, কেক কাটা, আনন্দ র্যালি ও বৃক্ষরোপণ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বর্ণাঢ্য সব আয়োজন।
সোমবার (২০ মার্চ) সকালে রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটনের করপোরেট অফিসে জাতীয় পতাকা এবং ওয়ালটন পতাকা উত্তোলন করা হবে। এর পর বেলুন উড়িয়ে ‘ওয়ালটন ডে’ উদযাপন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হবে। কাটা হবে বিশালাকার কেক। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখবেন ওয়ালটনের উদ্যেক্তা পরিচালক এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষে সকালে সারা দেশে একযোগে র্যালি হবে। গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটনের হেড কোয়ার্টার্সসহ বিভিন্ন অফিসে অনুরূপ কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি উদযাপন করা হবে। দেশব্যাপী ওয়ালটনের সেলস ও সার্ভিস আউটলেটগুলো বর্ণিল সাজে সাজবে। গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীদের নিয়ে নানা আয়োজনে দিনটি উদযাপন করবে ওয়ালটন পরিবার।
১৯৯৯ সালের ২০ মার্চ শুরু হয় বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল, আইসিটি, হোম অ্যান্ড কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল সলিউশনস পণ্য উৎপাদনের পথিকৃৎ ওয়ালটনের পথচলা। তবে, দুই যুগ আগে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ালটনের যাত্রা শুরু হলেও এর বীজ রোপিত হয়েছিল আরও অনেক আগেই। টাঙ্গাইলের প্রথিতযশা শিল্পোদ্যোক্তা আলহাজ এস এম নজরুল ইসলামের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১৯৭৭ সালে ওয়ালটনের সূচনা ঘটে। পরবর্তীতে তার সুযোগ্য পাঁচ ছেলে—এস এম নুরুল আলম রেজভী, এস এম শামছুল আলম, এস এম আশরাফুল আলম, এস এম মাহবুবুল আলম এবং এস এম রেজাউল আলমের বিচক্ষণ নেতৃত্ব ও পরিচালনায় দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে আজ ওয়ালটন পৌঁছে গেছে বিশ্বজুড়ে।
‘আমাদের পণ্য’ স্লোগানটি বুকে ধারণ করে গর্বের সঙ্গে ওয়ালটনই প্রথম ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ বলার সাহস দেখিয়েছে। সাশ্রয়ী মূল্যে দেশের নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত ক্রেতাদের হাতে বিভিন্ন উচ্চ মানসম্পন্ন পণ্য তুলে দেওয়ার মাধ্যমে মানবিক, আর্থ-সামাজিক ও পরিবেশগত বিষয়গুলোর প্রতি যথাযথ গুরুত্ব আরোপ এবং বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর ওয়ালটন। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ডে পৌঁছানোর লক্ষ্যে চলছে ওয়ালটনের গৌরবময় যাত্রা।
এন