ইতিহাসের এই দিনে: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি
Share on:
আজকের ঘটনা কাল অতীত। প্রত্যেকটি অতীত সময়ের স্রোতে এক সময় হয়ে উঠে ইতিহাস। পৃথিবীর বয়স যতোই বাড়ে ইতিহাস ততোই সমৃদ্ধ হয়। এই সমৃদ্ধ ইতিহাসের প্রতিটি ঘটনার প্রতি মানুষের আগ্রহ চিরাচরিত। ইতিহাসের প্রতিটি দিন তাই ভীষণ গুরুত্ব পায় সকলের কাছে।
পাঠকদের আগ্রহকে গুরুত্ব দিয়ে সংযোজন করেছে নতুন আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।
শনিবার (২ সেপ্টেম্বর), ১৮ ভাদ্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৬ সফর ১৪৪৪ হিজরী। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
ঘটনাবলী:
৪৪ খৃস্টপূর্ব - মিশরের ফারাও সপ্তম ক্লিওপেট্রা তার পুত্র পঞ্চদশ টলেমি সিজারিয়নকে সহকারী শাসক হিসেবে ঘোষণা করেন।
৩১ খৃস্টপূর্ব - রোমান গৃহযুদ্ধ: গ্রীসের পশ্চিম উপকূলের অ্যাক্টিয়ামের যুদ্ধে অক্টোভিয়ান মার্ক আন্টনি ও ক্লিওপেট্রার সৈন্যদের পরাস্ত করেন।
১৬৪৯ - ইতালির ক্যাস্টো শহর [পোপ দশম ইন্নোসেন্টের সৈন্যদের দ্বারা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়।
১৬৬৬ - লন্ডনে এক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১০,০০০ বাড়ি পুড়ে যায় (সেন্ট পলের ক্যাথেড্রাল সহ)। এই অগ্নিকাণ্ড প্রায় তিন দিন যাবৎ চলে।
১৭৫২ - যুক্তরাজ্য গ্রেগারিয়ান দিনপঞ্জি গ্রহণ করে নেয়।
১৭৯২ - ফরাসি বিপ্লব সময় বিপ্লবীরা তিনজন রোমান ক্যাথলিক বিশপ ও প্রায় দুইশত পুরোহিতদের হত্যা করে। এই ঘটনা সেপ্টেম্বর গনহত্যা নামে পরিচিত।
১৮০১ - ফ্রান্সের বিরুদ্ধে ওসমানীয় ও বৃটিশ সেনাদের ব্যাপক যুদ্ধের পর অবশেষে ফরাসী বাহিনী পরাজিত হয়ে মিশর ত্যাগ করতে বাধ্য হয়।
১৮৭০ - ফ্রাঙ্কো-প্রুশিয়ান যুদ্ধ: সেদানের যুদ্ধে প্রুশিয়া ফরাসি সম্রাট তৃতীয় নেপোলিয়ন ও তার ১০০,০০০ সৈন্যকে বন্দি করে।
১৯১৪ - রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবুর্গের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় পেট্রোগার্ড।
১৯৩৯ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাজি জার্মানি পোল্যান্ড আক্রমণ করে যুদ্ধের সূচনা করে।
১৯৩৯ - ব্রিটেনে ১৯-৪১ বছর বয়সী পুরুষদের বাধ্যতামূলকভাবে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ করা হয়।
১৯৪৫ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে শেষ হয়। টোকিও উপসাগরে জাপান আত্মসমর্পণ করে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মানবসভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯-১৯৪৫ সাল, এই ৬ বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা ধরা হলেও ১৯৩৯ সালের আগে এশিয়ায় সংগঠিত কয়েকটি সংঘর্ষকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়।
তৎকালীন বিশ্বে সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং দুইটি বিপরীত সামরিক জোটের সৃষ্টি হয়; মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি। এই মহাসমরকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে ধরা হয়, যাতে ৩০ টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে।
অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং সামরিক ও বেসামরিক সম্পদের মধ্যে কোনরকম পার্থক্য না করে তাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে।
এছাড়া বেসামরিক জনগণের উপর চালানো নির্বিচার গণহত্যা, হলোকস্ট (হিটলার কর্তৃক ইহুদীদের উপর চালানো গণহত্যা), পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োগ প্রভৃতি ঘটনায় কুখ্যাত এই যুদ্ধে প্রায় ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ মৃত্যুবরণ করে। এসব পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে, এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম যুদ্ধ।
পূর্ব এশিয়ায় একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারের লক্ষে জাপান ইতিমধ্যেই ১৯৩৭ সালে প্রজাতন্ত্রী চীনে আক্রমণ করে। পরবর্তীতে ১৯৩৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর জার্মানি পোল্যান্ড আক্রমণ করে এবং তার ফলশ্রুতিতে ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। দ্বিতীয় ঘটনাটিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা বলে গণ্য করা হয়।
১৯৩৯-১৯৪১ পর্যন্ত এক নাগাড়ে বেশ কয়েকটি যুদ্ধ অভিযান পরিচালনা আর চুক্তি সম্পাদনার মাধ্যমে জার্মানি ইতালির সাথে একটি মিত্রজোট গঠন করে এবং ইউরোপ মহাদেশের অধিকাংশ অঞ্চল নিজের দখলে বা নিয়ন্ত্রণে আনতে সমর্থ হয়।
মলোটভ-রিবেনট্রপ চুক্তি অনুসারে, জার্মানি আর সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের দখলিকৃত পোল্যান্ড, ফিনল্যান্ড ও বাল্টিক রাষ্ট্রসমূহ নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নেয়।
এ সময় শুধু যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য ব্রিটিশ কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহ অক্ষশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছিল (যেমন 'উত্তর আফ্ৰিকার যুদ্ধসমূহ’ আর বহুদিন ধরে চলা ‘আটলান্টিকের যুদ্ধ’)।
১৯৪১ সালের জুন মাসে ইউরোপীয় অক্ষশক্তি সোভিয়েত ইউনিয়ন আক্রমণ করে, যার ফলশ্রুতিতে সমর ইতিহাসের সর্বাপেক্ষা বৃহৎ রণাঙ্গনের অবতারণা ঘটে। এ আক্রমণ অক্ষশক্তির সামরিক বাহিনীর একটা বড় অংশকে মূল যুদ্ধ থেকে আলাদা করে রাখে।
১৯৪১ সালের ডিসেম্বরে জাপান অক্ষশক্তিতে যোগদান করে এবং প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের পার্ল হারবার আক্রমণ ও ইউরোপীয় উপনিবেশগুলো আক্রমণ করে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে পশ্চিম প্ৰশান্ত মহাসাগরের অধিকাংশ অঞ্চল জয় করতে সক্ষম হয়।
১৯৪১ সালের ৭ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্র মিত্রশক্তির সাথে যোগ দেয়। মূলত, জার্মানি এবং জাপান দুই অক্ষশক্তিই যুক্তরাষ্ট্রে আক্রমণ করার মাধ্যমে একে যুদ্ধে ডেকে আনে। অপরদিকে চীনের সাথে জাপানের ছিল পুরাতন শত্রুতা; ১৯৩০ সালের মাঝামাঝি সময় থেকেই এই দুই দেশের মধ্যে দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধ চলছিল।
ফলে চীনও মিত্রপক্ষে যোগদান করে। ১৯৪৫ সালে জার্মানি এবং জাপান উভয় দেশের নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়েই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।
১৯৪৫ - ভিয়েতনাম ফ্রান্সের থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে।
১৯৪৭ - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে তমদ্দুন মজলিস নামক সাংস্কৃতিক সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৪৯ - জাপানি আক্রমনে চীনের চান-কিঙ-এ ১৭০০ জন নিহত হয়।
১৯৫৮ - চীনের প্রথম টেলিভিশন স্টেশন পিকিং-এ চালু হয়।
১৯৭০ - নাসা (NASA) দুইটি অ্যাপোলো (Apollo) চন্দ্র অভিযান বাতিল ঘোষণা করে।
১৯৮১ - বেলিজ স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৮৫ - চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায় ভারতবর্ষের অনন্য চলচ্চিত্র উৎকর্ষ কেন্দ্র নন্দন উদ্বোধন করেন।
১৯৯১ - যুক্তরাষ্ট্র এস্তেনিয়া, লাটভিয়া ও লিথুয়ানিয়া কে স্বীকৃতি দেয়।
২০০৫ - চট্টগ্রামে চিলড্রেন ক্যান্সার হোম উদ্বোধন হয়।
জন্মদিন:
১৫৪৮ - ভিন্সেঞ্জো স্কামজ্জি, ইতালীয় স্থপতি।
১৬৭৫ - উইলিয়াম সামারভিল, ইংরেজ কবি।
১৭৭৮ - লুই বোনাপার্ট, ফরাসি বংশোদ্ভূত ডাচ রাজা।
১৮১০ - উইলিয়াম সেমুর টেইলার, মার্কিন শিক্ষাবিদ ও ইতিহাসবিদ।
১৮৩৮ - ভক্তিবিনোদ ঠাকুর, ভারতের বৈষ্ণবধর্মের সাধক, ধর্মগুরু, দার্শনিক। (মৃ.১৯১৪)
১৮৫৩ - উইলহেম অসওয়াল্ড, নোবেল বিজয়ী জার্মান রসায়নবিদ। (মৃ.০৪/০৪/১৯৩২)
১৮৭৭ - ফ্রেডেরিক সডি, ইংরেজ রসায়নবিদ। (মৃ. ১৯৫৬)
১৮৯৪ - জোসেফ রথ, অস্ট্রীয় সাংবাদিক ও লেখক।
১৯১৩ - বিল সাঙ্কলয়, স্কটিশ ফুটবলার ও ম্যানেজার।
১৯২০ - বাংলা সাহিত্যের খ্যাতনামা বাঙালি কবি বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। (মৃ.১১/০৭/১৯৮৫)
১৯২৩ - পার্বতীকুমার সরকার, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি ভূতাত্ত্বিক। (মৃ.১৯৯৬)
১৯২৩ - রেনে থম, ফরাসি গণিতবিদ।
১৯৩৩ - ম্যাথিইয়েউ কেরেকোউ, লেবানিজ সৈনিক, রাজনীতিক ও প্রেসিডেন্ট।
১৯৩৮ - গিউলিয়ানো গেমা, ইতালিয়ান অভিনেতা।
১৯৪৮ - ক্রিস্টা মকাউলিফে, আমেরিকান শিক্ষাবিদ ও মহাকাশচারী।
১৯৫২ - জিমি কনর্স, প্রাক্তন মার্কিন টেনিস চ্যাম্পিয়ন।
১৯৬৬ - সালমা হায়েক, মেক্সিকান-মার্কিন অভিনেত্রী, পরিচালক, টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র প্রযোজক।
১৯৬৭ - আন্ড্রেয়াস মোয়েলার, জার্মান সাবেক ফুটবলার ও ম্যানেজার।
১৯৭৭ - ফ্রেডেরিক কানোউটে, মালির সাবেক ফুটবলার।
১৯৮১ - ক্রিস ট্রেমলেট, ইংরেজ সাবেক ক্রিকেটার।
১৯৮২ - জোয়ি বার্টন, ইংরেজ সাবেক ফুটবলার।
১৯৮৮ - ইশান্ত শর্মা, ভারতীয় ক্রিকেটার।
১৯৮৮ - জাভি মার্টিনেজ, স্প্যানিশ ফুটবলার।
মৃত্যুবার্ষিকী:
৪২১ - কনস্টানটিয়াস, রোমান সম্রাট।
১৮২০ - জিয়াকিং, চীন সম্রাট।
১৮৬৫ - উইলিয়াম রোয়ান হ্যামিল্টন, আইরিশ গণিতবিদ ও বিজ্ঞানী।
১৯১০ - হেনরি রুশো, ফরাসি চিত্রশিল্পী।
১৯১৩ - ওকাকুরা কাকুজো, জাপানের প্রখ্যাত শিল্পী ও বাংলায় বিংশ শতকের গোড়ার দিকে নব উন্মেষের সূচনাকারী। (জ.২৬/১২/১৮৬২)
১৯৩৩ - অনাথবন্ধু পাঁজা, ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের শহীদ বিপ্লবী। (জ.২৯/১০/১৯১১)
১৯৩৭ - চট্টো নামে পরিচিত বীরেন চট্টোপাধ্যায়, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কমিউনিস্ট বিপ্লবী। (জ.৩১/১০/১৮৮০)
১৯৪৬ - প্রমথ চৌধুরী, বাংলা ভাষার সাহিত্যিক। (জ.০৭/০৮/১৮৬৮)
১৯৫২ - বেণী মাধব দাস, প্রাজ্ঞ বাঙালি পণ্ডিত, শিক্ষক, দেশপ্রেমিক এবং শরৎচন্দ্র বসু, সুভাষচন্দ্র সহ আরও অনেক প্রখ্যাত ব্যক্তির শিক্ষাগুরু। (জ.২২/১১/১৮৮৬)
১৯৬৭ - আয়েত আলী খাঁ, উপমহাদেশের প্রখ্যাত উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক। (জ. ১৮৮৪)
১৯৬৯ - হো-চি-মিন, ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
১৯৭৩ - জে. আর. আর. টলকিন, ইংরেজ ঔপন্যাসিক, ছোট গল্পকার, কবি ও ভাষাতত্ত্ববিৎ।
১৯৯১ - আলফান্সো গার্সিয়া রোব্লেয়া, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মেক্সিকান রাজনীতিবিদ ও কূটনীতিক।
১৯৯২ - বারবারা ম্যাকলিন্টক, নোবেলজয়ী মার্কিন জীববিজ্ঞানী।
১৯৯৬ - মাহমুদ হাসান গাঙ্গুহী, ভারতীয় দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত ও মুফতি।
১৯৯৭ - ভিক্টর ফ্রাঙ্কেল, অস্ট্রিয়ান নিউরোলজিস্ট।
২০০১ - ক্রিশ্চিয়ান বার্নার্ড, দক্ষিণ আফ্রিকান সার্জন ও শিক্ষাবিদ।
২০০৯ - ইয়েদুগুরি সন্দিন্তি রাজশেখর রেড্ডি, ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
২০১০ - দিলীপ রায়,ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র অভিনেতা। (জ.১৯৩১)
২০১৩ - রোনাল্ড কোসে, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ বংশোদ্ভূত আমেরিকান অর্থনীতিবিদ ও লেখক।
২০১৪ - নরম্যান গর্ডন, দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার।
২০২১ - ভারতীয় অভিনেতা সিদ্ধার্থ শুক্লা। (জ. ১২/১২/১৯৮০)
দিবস:
ভিয়েতনামের জাতীয় দিবস
বিশ্ব নারিকেল দিবস
এন