tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
আন্তর্জাতিক প্রকাশনার সময়: ২৪ জুন ২০২৪, ১৭:৫০ পিএম

যে কৌশলে ১০ মাসে ২৩ কেজি ওজন কমালেন এই ব্যবসায়ী


image-819963-1719227721

জিম অথবা ডায়েট না করেও যে ওজন কমানো হওয়া যায়, সেটি প্রমাণ করলেন গুজরাটের ভাবনগরের বাসিন্দা নীরজ। পেশায় ব্যবসায়ী নীরজ ২৩ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাত্র ১০ মাসে। অথচ তিনি কোনো ডায়েটও করেননি, জিমেও যাননি।


এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে। কিভাবে সম্ভব হলো এমন, সেটি জানতে অনেকেই কৌতূহলী। নীরজের ফিটনেস প্রশিক্ষক সতেজ গোহেল কৌতূহলের নিরসন ঘটিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, ঘরোয়া খাবার খেয়ে আর বাড়িতে ব্যায়াম করেই এ অসাধ্য সাধন করেছেন নীরজ।

ওজন কমাতে জিম বা ডায়েটের উপরে ভরসা রাখেন বেশিরভাগ মানুষ। নিয়মিত একটা ধরাবাঁধা নিয়মে থাকেন। সেখানে রোগা হওয়ার জন্য অন্য পথে কেনো হাঁটলেন নীরজ? কিভাবেই সম্ভব হল প্রায় অসম্ভব এ ব্যাপারটি?

জিম কিংবা ডায়েটের প্রতি প্রথম থেকেই অনীহা ছিল নীরজের। তাই জিমে ভর্তি হননি। বাড়িতেই শরীরচর্চা শুরু করেন। প্রতিদিন দু’বেলা কয়েক কেজির ডাম্বেল তুলতেন নীরজ। এ ছাড়া ঘরেই করা যায় এমন শরীরচর্চা নিয়মিত করতেন। ধারাবাহিকতায় কোনো ফাঁক ছিল না। অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গেই শরীরচর্চা করতেন তিনি। খাওয়াদাওয়া নিয়েও কঠোর নিয়ম মানতেন, এমন নয়। আমিষ খেতেন না। শরীরে পর্যাপ্ত প্রোটিনের জন্য পনির, সয়াবিন, ডাল বেশি করে খেতেন। প্রোটিনের পর্যাপ্ত জোগান, তাকে রোগা হতে সাহায্য করেছিল। ওজন কমানোর চেষ্টা শুরু করার আগে নীরজের ওজন ছিল ৯১ কেজি। ১০ মাসের মধ্যে ২৩ কেজি ওজন কমিয়ে ফেলেছেন নীরজ। তার ওজন এখন ৬৮ কেজি।

এ ঘটনা অনেককেই অনুপ্রাণিত করেছে। জিমে গিয়ে, সারাক্ষণ ডায়েটের মধ্যে থেকেও ওজন কমাতে পারেননি এমন উদাহরণ অনেক আছে। ধারাবাহিকভাবে সঠিক পথে পরিশ্রম করলেই যে লক্ষ্যপূরণ করা যায়, সেটিই যেন মনে করিয়ে দিল নীরজের ওজন কমানোর এ লড়াই।

এমএইচ

জিম অথবা ডায়েট না করেও যে ওজন কমানো হওয়া যায়, সেটি প্রমাণ করলেন গুজরাটের ভাবনগরের বাসিন্দা নীরজ। পেশায় ব্যবসায়ী নীরজ ২৩ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাত্র ১০ মাসে। অথচ তিনি কোনো ডায়েটও করেননি, জিমেও যাননি।

এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে। কিভাবে সম্ভব হলো এমন, সেটি জানতে অনেকেই কৌতূহলী। নীরজের ফিটনেস প্রশিক্ষক সতেজ গোহেল কৌতূহলের নিরসন ঘটিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, ঘরোয়া খাবার খেয়ে আর বাড়িতে ব্যায়াম করেই এ অসাধ্য সাধন করেছেন নীরজ।

ওজন কমাতে জিম বা ডায়েটের উপরে ভরসা রাখেন বেশিরভাগ মানুষ। নিয়মিত একটা ধরাবাঁধা নিয়মে থাকেন। সেখানে রোগা হওয়ার জন্য অন্য পথে কেনো হাঁটলেন নীরজ? কিভাবেই সম্ভব হল প্রায় অসম্ভব এ ব্যাপারটি?

জিম কিংবা ডায়েটের প্রতি প্রথম থেকেই অনীহা ছিল নীরজের। তাই জিমে ভর্তি হননি। বাড়িতেই শরীরচর্চা শুরু করেন। প্রতিদিন দু’বেলা কয়েক কেজির ডাম্বেল তুলতেন নীরজ। এ ছাড়া ঘরেই করা যায় এমন শরীরচর্চা নিয়মিত করতেন। ধারাবাহিকতায় কোনো ফাঁক ছিল না। অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গেই শরীরচর্চা করতেন তিনি। খাওয়াদাওয়া নিয়েও কঠোর নিয়ম মানতেন, এমন নয়। আমিষ খেতেন না। শরীরে পর্যাপ্ত প্রোটিনের জন্য পনির, সয়াবিন, ডাল বেশি করে খেতেন। প্রোটিনের পর্যাপ্ত জোগান, তাকে রোগা হতে সাহায্য করেছিল। ওজন কমানোর চেষ্টা শুরু করার আগে নীরজের ওজন ছিল ৯১ কেজি। ১০ মাসের মধ্যে ২৩ কেজি ওজন কমিয়ে ফেলেছেন নীরজ। তার ওজন এখন ৬৮ কেজি।

এ ঘটনা অনেককেই অনুপ্রাণিত করেছে। জিমে গিয়ে, সারাক্ষণ ডায়েটের মধ্যে থেকেও ওজন কমাতে পারেননি এমন উদাহরণ অনেক আছে। ধারাবাহিকভাবে সঠিক পথে পরিশ্রম করলেই যে লক্ষ্যপূরণ করা যায়, সেটিই যেন মনে করিয়ে দিল নীরজের ওজন কমানোর এ লড়াই।

এমএইচ