আব্দুর রব ফারুকী এবং শিরিন সুলতানার মাতার ইন্তেকালে জামায়াতের শোক
Share on:
বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের মজলিসে শূরা সদস্য ও শ্যামপুর পশ্চিম থানা আমীর আবদুর রব ফারুকীর মাতা রোকেয়া বেগম এবং জামায়াতে ইসলামী যাত্রাবাড়ী মধ্য থানার মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি শিরিন সুলতানার মাতা মোসাম্মৎ খালেদা খানমের ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর নূরুল ইসলাম বুলবুল এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. মু. শফিকুল ইসলাম মাসুদ।
এক যৌথ শোকবার্তায় নেতৃবৃন্দ মরহুমাদ্বয়ের রূহের মাগফেরাত কামনা করেন ও তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। তারা মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে দোআ করেন, আল্লাহ যেন মরহুমাদ্বয়ের নেক আমল সমূহ কবুল করে তাদের জান্নাতবাসী করেন এবং তাদের পরিবার ও আত্মীয় স্বজনকে ধৈর্য ধারণ করার তৌফিক দান করেন, আমীন।
মরহুমা রোকেয়া বেগম বুধবার দিবাগত রাত ৯টায় কুমিল্লা জেলার লাকসামস্থ নিজ বাড়ীতে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)। তিনি দীর্ঘদিন যাবত কিডনীসহ নানা জটিল রোগে অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি ৫ ছেলে ও ৩ মেয়ে সন্তান পরিবার পরিজনসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমার জানাজার নামাজ আজ সকাল ১০ টায় কুমিল্লার লাকসামে অনুষ্ঠিত হয় এবং স্থানীয় কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়। মরহুমার জানাজায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর আব্দুস সবুর ফকিরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
মরহুমা মোসাম্মৎ খালেদা খানম বুধবার দিবাগত রাত ৩টায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি স্বামী, ৪ ছেলে ও ৩ মেয়ে পরিবার পরিজনসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমার জানাজার নামাজ বাদ যোহর জুরাইন কদমতলী শাহী মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার নামাজে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের মজলিসে শুরা সদস্য অ্যাড. এম এ কালাম, নওশেদ আলম ফারুক, কদমতলী মধ্য থানার বি এম সম্পাদক মো. মাহামুদ হাসান, মো. আবু বকর ছিদ্দিক, খন্দকার মো. হুমায়ন কবির, মো. রুহুল কুদ্দুছ মামুনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
এন