tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
আন্তর্জাতিক প্রকাশনার সময়: ২০ জুন ২০২২, ১৩:১৮ পিএম

বৈশ্বিক সংকট পরিস্থিতিতেও লাভবান থাই রপ্তানিকারকরা


থাই

করোনা মহামারির পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে বিশ্বজুড়ে এরই মধ্যে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে চলতি বছরের শেষের প্রান্তিকে এ সংকট আরও গভীর হবে। এতে থাইল্যান্ডের রপ্তানিকারকরা লাভবান হবে বলে জানিয়েছে ফেডারেশন অব থাই ইন্ডাস্ট্রিজ (এফটিআই)। ব্যাংকক পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।


সংস্থাটির চেয়ারম্যান ক্রিয়েংক্রাই থিয়েনুকুল বলেছেন, বিশ্বের অনেক দেশেই তীব্র খাদ্য সংকট দেখে দেবে। কারণ ভারত, সার্বিয়া, কাজাখস্তান, কসোভো ও মিশর এরই মধ্যে খাদ্য রপ্তানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।

চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে সার ও পশুখাদ্যের ঘাটতির ফলে ফসলের কম ফলন হয়েছে। ফলে খাদ্য মজুত অনিবার্য বলে মনে হচ্ছে।

ক্রিয়েংক্রাই বলেন, পণ্য রপ্তানিতে বিশ্বের শীর্ষে রাশিয়া ও ইউক্রেন। তাছাড়া রাশিয়া একটি প্রধান ইস্পাত প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক দেশ। একই সঙ্গে পশুদের খাওয়ানোর জন্য ব্যবহৃত গম ও ভুট্টার একটি প্রধান উত্পাদক। তাছাড়া উল্লেখযোগ্য পরিমাণ গম রপ্তানি করতো ইউক্রেন।

তিনি বলেন, এফটিআই বিশ্বাস করে যে, এমন পরিস্থিতিতে থাইল্যান্ডের খদ্যশিল্প লাভবান হবে। কারণ খাদ্য ঘাটতির মধ্যে ক্রয় আদেশ বাড়তে শুরু করেছে।

বৈশ্বিক চাহিদা মেটানোর জন্য থাইল্যান্ডের খাদ্য কারখানাগুলো বিভিন্ন কাঁচামাল প্রস্তুত করছে বলেও জানান তিনি।

এমআই