গাজায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস
Share on:
মানবিক দিক বিবেচনায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাস হয়েছে।
প্রস্তাবের পক্ষে নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ভোট দিয়েছেন।
মানবিক দিক বিবেচনায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাশ হয়েছে। প্রস্তাবের পক্ষে নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ভোট দিয়েছেন।
মানবিক দিক বিবেচনায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাশ হয়েছে। প্রস্তাবের পক্ষে নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ভোট দিয়েছেন।
মানবিক দিক বিবেচনায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাশ হয়েছে। প্রস্তাবের পক্ষে নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ভোট দিয়েছেন।
মানবিক দিক বিবেচনায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাশ হয়েছে। প্রস্তাবের পক্ষে নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ভোট দিয়েছেন। মানবিক দিক বিবেচনায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাশ হয়েছে। প্রস্তাবের পক্ষে নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ভোট দিয়েছেন।
পরিষদের স্থায়ী পাঁচ সদস্যের কেউ-ই ভেটো শক্তি প্রয়োগ করেনি। সেই সঙ্গে কোনো সদস্য দেশ বিপক্ষে ভোট না দিলেও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া ভোটদানে বিরত ছিল।
স্থানীয় সময় বুধবার গাজায় মানবিক দিক বিবেচনায় সাময়িক যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করে মাল্টা।
ইসরাইলি বাহিনী ও সশস্ত্র হামাসের যুদ্ধের প্রায় দেড় মাসের মাথায় এই প্রস্তাব পাশ হয়। তবে এর বিরোধিতা করেছে ইসরাইল। খবর আলজাজিরা।
উত্থাপিত প্রস্তাবে, বেশ কয়েক দিনের জন্য গাজা উপত্যকায় সংঘাত বন্ধ ও করিডর খোলার আহ্বান জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও তাদের সহযোগীদের পূর্ণাঙ্গ, নিরাপদ ও বাধাবিহীন চলাচলের নিশ্চয়তা দিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া গাজায় হামাসের হাতে জিম্মি সব ইসরাইলি ও বিদেশি নাগরিককে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
এর আগেও গাজা যুদ্ধের ইস্যুতে চারবার বৈঠকে বসেছে নিরাপত্তা পরিষদ। তবে এতদিন ইসরাইলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের বাধায় কোনো প্রস্তাব পাশ হয়নি।
গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলের দক্ষিণাঞ্চলে অতর্কিত হামলা চালিয়ে কমপক্ষে এক হাজার ২০০ ইসরাইলি নাগরিক হত্যার পাশাপাশি দুই শতাধিক মানুষকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যান হামাসযোদ্ধারা।
এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হামাসকে নির্মূলের নামে গাজায় হামলা শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী।
এক মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বরোচিত এ হামলায় ১১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে সাড়ে সাত হাজারের বেশি নারী ও শিশু।