হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ বাধলে ইসরায়েলকে সমর্থন দেবে যুক্তরাষ্ট্র
Share on:
লেবাননের শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ বাধলে ইসরায়েলকে পূর্ণ সমর্থন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের এক কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
এ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শক জ্যাক সুলিভান এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে বৈঠক করেন দখলদার ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শক তাজাখি হানেঘবি এবং কৌশলগত সম্পর্ক বিষয়ক মন্ত্রী রন ডারমান। সেখানেই ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার প্রতিশ্রতি দেন তারা।
ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরু হলে ইসরায়েলকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। তবে মার্কিন সেনাদের সেখানে সরাসরি মোতায়েন করা হবে না।
গত বছর ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরু হলে এতে যোগ দেয় হিজবুল্লাহ। তবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের বদলে ইসরায়েলের সামরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে বিক্ষিপ্ত হামলা চালানো শুরু করে তারা।
হিজবুল্লাহর হামলা কারণে দখলদার ইসরায়েলকে তাদের সীমান্তবর্তী বসতি থেকে সাধারণ মানুষকে সরিয়ে নিতে হয়। আট মাসের বেশি সময় ধরে বাস্তুহীন হয়ে পড়া এসব মানুষকে সেসব বসতিতে ফেরাতে চাপ বাড়ছে ইসরায়েলি সরকারের ওপর। আর এ কারণে তারা এখন হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার হুমকি দিচ্ছে।
তবে এরমধ্যে হিজবুল্লাহর সেক্রেটারি জেনারেল হাসান নাসরুল্লাহও পাল্টা হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যদি ইসরায়েল তাদের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরু করে তাহলে ইসরায়েলের কোনো অংশ হিজবুল্লাহর হামলা থেকে নিরাপদ থাকবে না। ইসরায়েলের প্রত্যেকটি অংশে রকেট হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ বাধলে ইসরায়েলকে সমর্থন দেবে যুক্তরাষ্ট্র
লেবাননের শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ বাধলে ইসরায়েলকে পূর্ণ সমর্থন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের এক কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
এ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শক জ্যাক সুলিভান এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে বৈঠক করেন দখলদার ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শক তাজাখি হানেঘবি এবং কৌশলগত সম্পর্ক বিষয়ক মন্ত্রী রন ডারমান। সেখানেই ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার প্রতিশ্রতি দেন তারা।
ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরু হলে ইসরায়েলকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। তবে মার্কিন সেনাদের সেখানে সরাসরি মোতায়েন করা হবে না।
গত বছর ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরু হলে এতে যোগ দেয় হিজবুল্লাহ। তবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের বদলে ইসরায়েলের সামরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে বিক্ষিপ্ত হামলা চালানো শুরু করে তারা।
হিজবুল্লাহর হামলা কারণে দখলদার ইসরায়েলকে তাদের সীমান্তবর্তী বসতি থেকে সাধারণ মানুষকে সরিয়ে নিতে হয়। আট মাসের বেশি সময় ধরে বাস্তুহীন হয়ে পড়া এসব মানুষকে সেসব বসতিতে ফেরাতে চাপ বাড়ছে ইসরায়েলি সরকারের ওপর। আর এ কারণে তারা এখন হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার হুমকি দিচ্ছে।
তবে এরমধ্যে হিজবুল্লাহর সেক্রেটারি জেনারেল হাসান নাসরুল্লাহও পাল্টা হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যদি ইসরায়েল তাদের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরু করে তাহলে ইসরায়েলের কোনো অংশ হিজবুল্লাহর হামলা থেকে নিরাপদ থাকবে না। ইসরায়েলের প্রত্যেকটি অংশে রকেট হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
এমএইচ