tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
প্রকাশনার সময়: ২৭ নভেম্বর ২০২১, ০৯:৪৮ এএম

‘স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ডা. মিলনের আত্মত্যাগ নতুন গতি সঞ্চারিত করে’


শেখ হাসিনা১.jpg

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ১৯৯০ এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ডা. মিলনের আত্মত্যাগ নতুন গতি সঞ্চারিত করে। সেদিনই দেশে জরুরি আইন ঘোষণা করা হয়।


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ১৯৯০ এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ডা. মিলনের আত্মত্যাগ নতুন গতি সঞ্চারিত করে। সেদিনই দেশে জরুরি আইন ঘোষণা করা হয়।

জরুরি আইন, কারফিউ উপেক্ষা করে ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে বারবার রাজপথে নেমে আসে। অবশেষে স্বৈরশাসকের পদত্যাগের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়।

আজ শনিবার (২৭ নভেম্বর) ‘শহীদ ডা. মিলন দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পেশাজীবী নেতা ডা. শামসুল আলম খান মিলমের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।

ডা. মিলন ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষক এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের তৎকালীন যুগ্ম-মহাসচিব ছিলেন।

তিনি ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের একটি সভায় যোগ দিতে যাওয়ার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় ঘাতকদের গুলিতে শহীদ হন।

বাণীতে তিনি বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এ সংগ্রামে ডা. মিলন ছাড়া যুবলীগ নেতা নূর হোসেন, নূরুল হুদা, বাবুল, ফাত্তাহসহ অগণিত গণতন্ত্রকামী মানুষের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার রাজপথ।

তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় ভোট ও ভাতের অধিকার। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় তাদের অবদান জাতি চিরদিন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। আমি ডা. শামসুল আলম খান মিলনের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

এইচএন