tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
ধর্ম প্রকাশনার সময়: ২৫ মার্চ ২০২৪, ১৮:০৩ পিএম

ইফতারে ইসবগুলের ভুসির শরবত খেলে পাবেন ৫ উপকার


image-788798-1711356128

সারাদিন রোজার পর ইফতারে ইসবগুলের ভুসির শরবত শরীরের জন্য খুবই উপকারি। বিশেষ করে যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন তারা ইসবগুলের ভুসির শরবত খেতে পারেন।


এছাড়া হজমসহ পেটের নানা সমস্যা থেকে বাঁচতে ইসুবগুলের ভুসি খেয়ে থাকেন রোজাদাররা। রোজা রাখলে অনেকের প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া হয়। ইসবগুলের ভুসি খেলে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমবে এবং ইউরিনের রং স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

হাতে, পায়ে জ্বালাপোড়া ও মাথা ঘোরানো রোগে আখের গুড়ের সঙ্গে ইসবগুলের ভুসি মিলিয়ে সকাল-বিকাল এক সপ্তাহ খেলে অনেক উপকার পাওয়া যাবে। এছাড়া রোজায় সুস্থ থাকতে ইফতারে খেতে পারেন ইসবগুলের ভুসির শরবত।

আসুন জেনে নেই ইফতারে কেন খাবেন ইসবগুলের ভুসির শরবত

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা পাইলস হওয়ার প্রধান কারণ। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ইসবগুলের ভুসি খেলে উপকার পাবেন।

ইসবগুল নিয়ে এক কাপ ঠাণ্ডা বা হালকা গরম পানিতে আধ ঘণ্টা ভিজিয়ে তাতে দু-তিন চামচ চিনি মিশিয়ে নিন। এরপর সেহরিতে বাসিপেটে খেলে উপকার পাবেন।

ডায়রিয়া

ডায়রিয়া হলে ইসুবগুল ভুসি খেতে পারেন। এজন্য ৭-২০ গ্রাম ভুসি দিনে দুইবার খাওয়া যেতে পারে।

প্রস্রাব হলুদ

প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া ও প্রস্রাব হলুদ হলে দিনে দুইবার এক গ্লাস শরবতের সাথে ইসবগুলের ভুসি খেলে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া ভালো হয়ে যাবে।

আমাশয়

সবগুল আমাশয়ের জীবাণু ধ্বংস করতে পারবে না। তবে আমাশয়ের জীবাণু পেট থেকে বের করে দিতে পারবে। আমাশয়ের রোগীরা সেহরি ও ইফতারে শরবতের সঙ্গে খেতে পারেন ইসবগুলের ভুসি।

উচ্চ রক্তচাপ

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও ওজন কমাতে খেতে পারেন ইসুবগুলের ভুসি। পাশাপাশি টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য এটা এক দারুণ পথ্য।

এসএম