tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
রাজনীতি প্রকাশনার সময়: ১৫ জানুয়ারী ২০২২, ১৯:২৭ পিএম

বাংলাদেশ কংগ্রেসের রুপা রায়, নির্বাচন এলেই হন প্রার্থী


রুপা রায় চৌধুরী.jpg

কখনও সংসদ সদস্য, কখনও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবার কখনও ইউপি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হন বাংলাদেশ কংগ্রেসের রুপা রায় চৌধুরী।


কখনও সংসদ সদস্য, কখনও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবার কখনও ইউপি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হন বাংলাদেশ কংগ্রেসের রুপা রায় চৌধুরী।

তিনি পরিচিত কোনো রাজনৈতিক দলের সক্রিয় নেতা নন। সামাজিক কাজেও দেখা যায় না তাকে। তাই প্রতিবারই জামানত খোয়াতে হয়েছে।

তারপরও বারবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন রুপা রায় চৌধুরী। নির্বাচন আসলেই তাতে অংশ নেওয়াই যেন তার নেশা।

এরই ধারাবাহিকতায় এবার টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনের উপ-নির্বাচনে বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রুপা রায় চৌধুরী। বিভিন্ন জায়গায় তার পোস্টার লাগানো থাকলেও প্রচারণায় দেখা যায়নি তাকে।

আগামীকাল রোববার (১৬ জানুয়ারি) টাঙ্গাইল-৭ ( মির্জাপুর) আসনে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

রুপা রায় চৌধুরী মির্জাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের বাগজান গ্রামের চন্দন রায়ের স্ত্রী। শিক্ষাগত যোগ্যতা ৮ম শ্রেণি পাস। ৩ সন্তানের জননী তিনি। স্বামী চন্দন রায় একজন কৃষক।

জানা যায়, আর্থিক সচ্ছলতা না থাকলেও রুপা রায় এর আগেও ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। এরপর তিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

কিন্তু দুই নির্বাচনেই তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। ২০১৬ সালে ভাতগ্রাম ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। তখন যাচাই-বাছাইয়ে বয়স কম থাকায় মনোনয়নপত্র বাতিল হয়।

রুপা রায় চৌধুরীর স্বামী চন্দন রায় বলেন, গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩ শতাধিক ভোট পেয়েছিল রুপা। এবার আরও বেশি ভোট পাবে।

রুপা রায় চৌধুরী বলেন, জনগণের সেবা করতে চাই। আমার বিশ্বাস, জনগণ একবার আমাকে সেবা করার সুযোগ দেবে।

এইচএন