tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
জাতীয় প্রকাশনার সময়: ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৫৯ এএম

জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকি মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা জরুরি: স্পিকার


9
জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকি মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা জরুরি: স্পিকার ড. শিরীন শারমিন

জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব ও সম্ভব্য ঝুঁকি মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।


তিনি বলেন, জলবায়ুর প্রভাব ও সম্ভব্য ঝুঁকি নিয়ে সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এটা কোনো দেশের পক্ষে এককভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। সে কারণেই বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদার করা জরুরি।

শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর শেরাটন হোটেলে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো নিয়ে আঞ্চলিক জলবায়ু সম্মেলনে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

শিরীন শারমিন বলেন, আমাদের নদী ও পানি ব্যবস্থাপনা, বায়ু দূষণ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উদ্বেগের কারণ। এগুলো নিয়ে আলোচনা ও পদক্ষেপ গ্রহণের এটাই মোক্ষম সময়।

তিনি বলেন, আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর মধ্যে নবায়নযোগ্য শক্তিকে বর্ডার ট্রেন্ডে কোলাবোরেশনে আনতে পারি কিনা এমন একটি ধারণা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। নবায়নযোগ্য শক্তির চাহিদা যাতে মেটানো সম্ভব হয় সেক্ষেত্রে এ ইনিশিয়েটিভ জরুরি।

স্পিকার বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশ আছে যাদের কাছে সূর্যের আলো খুবই কম পৌঁছায় আবার কিছুর দেশের ক্ষেত্রে এই আলো খুব প্রখর। সূর্যের আলো থেকে যে শক্তি উৎপন্ন হয় সেটা কিন্তু স্থানান্তরের মডেল নিয়ে ভাবা যেতে পারে।

শিরীন শারমিন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বৈশ্বিক যে ক্ষতি তাতে বাংলাদেশ দায়ী নয়। তবে ক্ষতির দিক থেকে অনেক বেশি ক্ষতির সম্মুখীন বাংলাদেশ। সে কারণেই ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের প্রতিনিধিত্ব করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিদের জানিয়েছেন আমাদের মানুষের জীবিকা রক্ষা করতে হলে আমাদের এখনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।

সে কারণেই বাংলাদেশে এ ধরনের একটি সামিট হওয়া নিশ্চয়ই প্রশংসনীয়। এই সামিটের সবচেয়ে বড় এবং ভালো একটি দিক হচ্ছে এটি আঞ্চলিক জলবায়ু পরিবর্তন এবং পদক্ষেপের একটি নেটওয়ার্কে পরিণত হয়েছে। যোগ করেন তিনি।

এন