tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
খেলা প্রকাশনার সময়: ৩১ জানুয়ারী ২০২৪, ১৪:১৮ পিএম

বিশ্বকাপে বাঁচা-মরার ম্যাচে বোলিংয়ে বাংলাদেশ


bangladesh-u19-3-20240131141013

অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সের বাঁচা-মরার ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করতে এই ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই জুনিয়র টাইগারদের সামনে।


দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সের খেলায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ। জুনিয়র টাইগাদের প্রতিপক্ষ নেপাল। ব্লুমফন্টেইনে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায়।

প্রতিপক্ষকে কিছুটা সহজ দল মনে হলেও এই বাংলাদেশের জন্য একটি অগ্নিপরীক্ষা। আসরে টিকে থাকতে হলে টাইগার যুবাদের এই ম্যাচটিতে জিততেই হবে। সুপার সিক্স থেকে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে যেতে হলে পয়্ন্টে টেবিলে বাংলাদেশকে লড়তে হবে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে।

সুপার সিক্সের খেলায় খেলবে মোট ১২ দল। এর মধ্যে ৬টি দেশ নিয়ে একটি গ্রুপ করে মোট দুটি গ্রুপ করা হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের যুবারা খেলবে গ্রুপ-১ এ। এই পর্বে বাংলাদেশ খেলবে আরও একটি ম্যাচ। সেটি পাকিস্তানের বিপক্ষে। ৩ ফেব্রুয়ারি বেনোনিতে হবে সেই জমজমাট ম্যাচটি।

আসরে এরই মধ্যে একটি করে ম্যাচ জিতে নিয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। তাদের পয়েন্ট এখন ৬। আর বাংলাদেশ যদি তাদের দুটি ম্যাচে জিততে পারে, তাহলে টাইগারদের পয়েন্টও হবে ৬। তখন আসবে রানরেটের হিসাব। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশকে দুটি ম্যাচই বড় ব্যবধানে জিততে হবে।

ভারত হয়তো আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের বাকি ম্যাচটিও জিতে নেবে। সেক্ষেত্রে ভারতের পয়েন্ট হয়ে যাবে ৮। তখন উদয় শাহারানের দল কোনো ধরনের সমীকরণ মেলানোর আগেই সেমিফাইনালের টিকেট পেয়ে যাবে।

গ্রুপের প্রত্যেক দল দুটি করে ম্যাচ খেলার পর যে দুই দল পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকবে তারাই সেমিফাইনাল খেলবে।

মূলত, লড়াই হবে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে। পাকিস্তানকে বড় ব্যবধানে হারাতে পারলেই কেবল সেমির আশা টিকে থাকবে বাংলাদেশের। কারণ রানরেটে জুনিয়র টাইগারদের থেকে এগিয়ে আছে পাকিস্তান। বাংলাদেশের রানরেট -০.৬৬৭। আর পাকিস্তানের রানরেট ১.০৬৪।

এমন ম্যাচে টসে জিতে বাংলাদেশকে আগে বোলিং করতে পাঠিয়েছে নেপাল।

বাংলাদেশ একাদশ: মাহফুজুর রহমান রাব্বি, আশিকুর রহমান শিবলি, জিশান আলম, চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান, আরিফুল ইসলাম, আহরার আমিন, শিহাব জেমস, শেখ পারভেজ জীবন, রোহানাত দৌলা বর্ষন, ইকবাল হোসেন ইমন, মারুফ মৃধা।

এসএম