tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
জাতীয় প্রকাশনার সময়: ০৯ অগাস্ট ২০২৪, ১৮:৪৮ পিএম

ওষুধের গাড়িতে সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেলের ছবি, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথি!


ayaattrni

ওষুধের গাড়ি পার হচ্ছিল রাজধানীর সায়েন্সল্যাব। সেখানে সড়কের শৃঙ্খলায় ছিলেন শিক্ষার্থীরা। সন্দেহ হলে গাড়ি আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তারা। চালক গাড়ির ভেতরে ওষুধ আছে দাবি করলেও দরজা খুলতেই বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল। দেখা যায়, গাড়িচালক সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনের ছবিসহ ওষুধের গাড়িতে করে নেওয়া হচ্ছে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথি নিয়ে পালাচ্ছিলেন। যদিও ওই চালকের দাবি, বাসা বদলানোর জন্য এসব নিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। তবে, ওষুধের গাড়িতে মালামাল কেন—এমন প্রশ্নে সন্তোষজনক উত্তর পাননি শিক্ষার্থীরা।


শুক্রবার ( ৯ আগস্ট) দিকে ঘটে এই ঘটনা। শিক্ষার্থীরা জানান, তারা সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ট্রাফিকিংয়ের কাজ করছিলেন। সন্দেহ হলে তারা গাড়ি খুলতে বলেন। তখন গাড়ির চালক জানান, ভেতরে ওষুধ আছে, কাপড় আছে। এ সময় সন্দেহ হলে শিক্ষার্থীরা তাকে দরজা খুলে দেখাতে বলেন। কিন্তু তিনি দরজা না খুলে তাড়াহুড়ো শুরু করেন। এরপর জোর করা হলে এবং অন্য সব শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে গাড়ি ঘেরাও করলে তিনি দরজা খোলেন। এরপর বেরিয়ে আসে ভেতরের চিত্র। সেখানে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ নানা কাগজপত্র পাওয়া যায়।

অপর এক শিক্ষার্থী জানান, গাড়ির চালকের লাইসেন্সও ছিল না। এরপর সন্দেহ হয় তাদের। তারপর গণমাধ্যম সেখানে গেলে তারা লাইভে থেকে গাড়ির ভেতরে কী ছিল তা খুলে দেখান। সেখানে বেরিয়ে আসে নানা সরকারি নথি। তার মধ্যে একটি কাগজে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার সহকারী ও একান্ত সচিবের স্বাক্ষর আছে। বিভিন্ন মামলার বিপুল কাগজও পাওয়া যায়। শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, সেখানে কোটি কোটি টাকার একটি চেক বেসরকারি ব্যাংকের। যদিও চেকটি দেখাননি তাার।

শিক্ষার্থীরা আরও জানান, তারা যখন নথিপত্র দেখে বুঝতে পারেন, এসব রাষ্ট্রের সাবেক প্রধান আইন কর্মকর্তার। তখন তারা বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনা করে সেনবাহিনীকে খবর দেন। তারা সবকিছু সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেবেন। সেনাবাহিনী সেগুলো দেখবে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অপর একজন শিক্ষার্থী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ নথি ছিল ওই ওষুধের গাড়িতে।

এমএইচ

ওষুধের গাড়ি পার হচ্ছিল রাজধানীর সায়েন্সল্যাব। সেখানে সড়কের শৃঙ্খলায় ছিলেন শিক্ষার্থীরা। সন্দেহ হলে গাড়ি আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তারা। চালক গাড়ির ভেতরে ওষুধ আছে দাবি করলেও দরজা খুলতেই বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল। দেখা যায়, গাড়িচালক সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনের ছবিসহ ওষুধের গাড়িতে করে নেওয়া হচ্ছে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথি নিয়ে পালাচ্ছিলেন। যদিও ওই চালকের দাবি, বাসা বদলানোর জন্য এসব নিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। তবে, ওষুধের গাড়িতে মালামাল কেন—এমন প্রশ্নে সন্তোষজনক উত্তর পাননি শিক্ষার্থীরা।

আজ শুক্রবার ( ৯ আগস্ট) দিকে ঘটে এই ঘটনা। শিক্ষার্থীরা জানান, তারা সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ট্রাফিকিংয়ের কাজ করছিলেন। সন্দেহ হলে তারা গাড়ি খুলতে বলেন। তখন গাড়ির চালক জানান, ভেতরে ওষুধ আছে, কাপড় আছে। এ সময় সন্দেহ হলে শিক্ষার্থীরা তাকে দরজা খুলে দেখাতে বলেন। কিন্তু তিনি দরজা না খুলে তাড়াহুড়ো শুরু করেন। এরপর জোর করা হলে এবং অন্য সব শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে গাড়ি ঘেরাও করলে তিনি দরজা খোলেন। এরপর বেরিয়ে আসে ভেতরের চিত্র। সেখানে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ নানা কাগজপত্র পাওয়া যায়।

অপর এক শিক্ষার্থী জানান, গাড়ির চালকের লাইসেন্সও ছিল না। এরপর সন্দেহ হয় তাদের। তারপর গণমাধ্যম সেখানে গেলে তারা লাইভে থেকে গাড়ির ভেতরে কী ছিল তা খুলে দেখান। সেখানে বেরিয়ে আসে নানা সরকারি নথি। তার মধ্যে একটি কাগজে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার সহকারী ও একান্ত সচিবের স্বাক্ষর আছে। বিভিন্ন মামলার বিপুল কাগজও পাওয়া যায়। শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, সেখানে কোটি কোটি টাকার একটি চেক বেসরকারি ব্যাংকের। যদিও চেকটি দেখাননি তাার।

শিক্ষার্থীরা আরও জানান, তারা যখন নথিপত্র দেখে বুঝতে পারেন, এসব রাষ্ট্রের সাবেক প্রধান আইন কর্মকর্তার। তখন তারা বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনা করে সেনবাহিনীকে খবর দেন। তারা সবকিছু সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেবেন। সেনাবাহিনী সেগুলো দেখবে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অপর একজন শিক্ষার্থী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ নথি ছিল ওই ওষুধের গাড়িতে।

এমএইচ