ভাড়া নির্ধারণে বিআইডব্লিউটিএ’র সঙ্গে বৈঠকে বসেছে লঞ্চ মালিকরা
Share on:
জ্বালানীর দাম বাড়ার কারণে লঞ্চভাড়া বৃদ্ধির বিষয়ে সরকারের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন লঞ্চ মালিকরা। আজ রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে মতিঝিলের বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
জ্বালানীর দাম বাড়ার কারণে লঞ্চভাড়া বৃদ্ধির বিষয়ে সরকারের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন লঞ্চ মালিকরা।
আজ রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে মতিঝিলের বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর গোলাম সাদেক। বৈঠকে উপস্থিত আছেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল (যাপ) সংস্থার সভাপতি মাহবুব উদ্দিন আহমদ, সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট বদিউজ্জামান বাদল, বাংলাদেশ লঞ্চ মালিক সমিতির মহাসচিব শহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আমিনুর রহমান, বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তারাসহ লঞ্চ মালিকরা।
বৈঠকের শুরুতে বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর গোলাম সাদেক বলেন, ‘তেলের দাম বাড়ানোর প্রেক্ষাপটে লঞ্চের ভাড়া যদি সমন্বয় করতে হয়, তবে সেটা কীভাবে করবো, সেজন্যই আজকে আপনাদের ডেকেছি।
কমিটির একটা প্রস্তাবনা রয়েছে, তারা চিঠিপত্র দিয়েছিলেন। সেটা বিবেচনা করে একটা সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আজ আমরা সমবেত হয়েছি।’
অপরদিকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল (যাপ) সংস্থার সভাপতি মাহবুব উদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা ভাড়া বাড়ানোর একটা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলাম।
২০১৩ সালের পর লঞ্চভাড়া আর বাড়েনি। তেলের মূল্য অনেক বেশি বাড়ায় মালিকদের পক্ষে লঞ্চ পরিচালনা করা দুরূহ হয়ে পড়েছে।
আমরা চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করেছিলাম, আমাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে একটা সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। তিনি আজকে আমাদের সঙ্গে বসেছেন।’
উল্লেখ্য, গত ৪ নভেম্বর থেকে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম প্রতি লিটার ভোক্তাপর্যায়ে ৬৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০ টাকা পুনর্নির্ধারণ করেছে সরকার।
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে শুক্রবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকে সকল গণপরিবহন বন্ধ রেখেছে বাস, ট্রাক ও লঞ্চ মালিকরা।
এইচএন