tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
খেলা প্রকাশনার সময়: ৩০ অগাস্ট ২০২৩, ২০:০১ পিএম

দুই সেঞ্চুরিতে রানপাহাড়ে পাকিস্তান


11

২৫ রানে ছিল না ২ উইকেট। শুরুতেই বেশ চাপে পড়ে গিয়েছিল পাকিস্তান। সেই জায়গা থেকে তারা কিনা গড়লো ৬ উইকেটে ৩৪২ রানের পাহাড়! হ্যাঁ, এমন বড় সংগ্রহ গড়া সম্ভব হয়েছে বাবর আজম আর ইফতিখার আহমেদের জোড়া সেঞ্চুরিতে।


অর্থাৎ এবারের এশিয়া কাপের উদ্বোধনী ম্যাচে নেপালকে জিততে হলে ৩৪৩ রানের কঠিন এক লক্ষ্য পাড়ি দিতে হবে।

মুলতানে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ফাখর জামান (১৪)। পরের ওভারে ইমাম উল হক হন রানআউটের শিকার (৫)। ২৫ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে পাকিস্তান।

সেখান থেকে বাবর আর রিজওয়ানের প্রতিরোধ। তৃতীয় উইকেটে তারা যোগ করেন ৮৬ রান। অবশেষে এই জুটিটি ভাঙে রিজওয়ান রানআউটের ফাঁদে পড়লে। ৫০ বলে ৬ বাউন্ডারিতে ৪৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন এই ব্যাটার।

এরপর আঘা সালমানও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। সন্দ্বীপ লামিচানেকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন সালমান (৫)। ১২৪ রানে ৪ উইকেট হারায় পাকিস্তান।

সেখান থেকে পঞ্চম উইকেটে দুর্দান্ত এক জুটি বাবর আজম আর মোহাম্মদ রিজওয়ানের। নেপালের বোলারদের ওপর রীতিমত তাণ্ডব চালান এই যুগল।তাদের ১৩১ বলে ২১৪ রানের জুটিটিই পাকিস্তানকে বড় সংগ্রহ এনে দেয়।

বাবর তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১৯তম সেঞ্চুরিটি করেন ১০৯ বলে। তারপর হাত খুলে মারতে শুরু করেন। ইফতিখার শুরু থেকেই ছিলেন আক্রমণাত্মক। বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ৬৭ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করেন তিনি।

শেষ পর্যন্ত ইনিংসের দুই বল বাকি থাকতে বাবর সাজঘরে ফেরেন ব্যক্তিগত দেড়শ পার করে। ১৩১ বলে ১৫১ রানের ইনিংসে ১৪টি বাউন্ডারির সঙ্গে ৪টি ছক্কা হাঁকান পাকিস্তান দলপতি। ৭১ বলে ১১ চার আর ৪ ছক্কায় ১০৯ রানে অপরাজিত থাকেন ইফতিখার।

নেপালের সোমপাল কামি ২ উইকেট নিলেও ১০ ওভারে খরচ করেন ৮৫ রান।

এবি