4 posts in this tag
কোরবানির বর্জ্য হোক সম্পদ
অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার : উন্নত মুসলিম দেশগুলোয় কোরবানির জন্য রয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। যিনি বা যাঁরা কোরবানি দেবেন, তিনি বা তাঁরা নিজেদের পালিত পশু বা পছন্দসই গৃহপালিত পশু ক্রয় করে নির্ধারিত স্থানে দিয়ে দেন। ঈদের দিন পশুগুলোকে সরকারিভাবে হালাল ও স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে জবাই করে, চামড়া, হাড়-মাংস ও বর্জ্য আলাদা করে, শুধু হাড়-মাংস পশুর মালিকের কাছে হস্তান্তর করা হয়। অতঃপর চামড়া প্রক্রিয়াজাতের জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হয়। রান্নার অনুপযুক্ত হাড় ও অন্য বর্জ্যগুলো সঠিকভাবে ডাম্পিং বা পুনর্ব্যবহারের জন্য প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এতে পরিবেশ যেমন সুন্দর থাকে, পাশাপাশি কোরবানির মাংস রোগ-জীবাণুমুক্ত থাকে।
কোরবানির পশুর হাট ও ঈদুল আজহার অর্থনীতি
ড. মো. জামাল উদ্দিন : পশুখাদ্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণে পশুর দাম বাড়তে পারে বলে ধারণা অনেকের পদ্মা সেতুর বদৌলতে দক্ষিণাঞ্চল থেকে খুব দ্রুত পশুবাহি গাড়ি ঢাকায় প্রবেশ করছে। স্বপ্নের এই সেতুর কারণে এবারের ঈদে খামারিরা লাভবান হবেন এবং অর্থনীতির নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হতে প্রভাবক হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করা যায়। বিদেশ থেকেও অনলাইনে ক্রেতারা কোরবানির পশুর বুকিং দিতে শুরু করেছেন।
গরুর চামড়া প্রতি বর্গফুট ৪৭ টাকা
আসন্ন কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ সরকার। এবারের কোরবানির লবণযুক্ত প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ঢাকায় ৪৭ থেকে ৫২ টাকা এবং রাজধানী ঢাকার বাইরে ৪০ থেকে ৪৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সুস্থ গরু চেনার উপায়
আসছে পবিত্র ঈদুল আজহা অর্থাৎ কোরবানির ঈদ, বাংলাদেশে কোরবানির জন্য অন্যতম জনপ্রিয় পশু গরু। ফলে এ সময় ব্যাপকভাবে গরুর চাহিদা বেড়ে যায়। ভালো গরু বাছতে, সুস্থ গরু পেতে ক্রেতারা এ সময় দুশ্চিন্তায় ভোগেন। সুস্থ-সবল গরু না চেনার ফলে অনেকে বিপাকে পড়েন।