tnbd-logo tnbd-logo
tnbd-logo tnbd-logo-light
খেলা প্রকাশনার সময়: ২৯ মে ২০২৩, ২০:৩৬ পিএম

ফাইনালে গুজরাটকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল চেন্নাই


৩

বৃষ্টি শঙ্কা উড়িয়ে অবশেষে মাঠে গড়াল ১৬ তম আইপিএলের ফাইনাল। হাই-ভোল্টেজ ফাইনালে টস জিতে গুজরাট টাইটান্সকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হচ্ছে রাত ৮টায়।


গতকাল (রোববার) বৃষ্টির কারণে মাঠে গড়ায়নি ফাইনাল। খেলা গড়িয়েছে রিজার্ভ ডেতে। তবে আজও বৃষ্টির শঙ্কা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, এদিন ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত আহমেদাবাদে হালকা বৃষ্টি হওয়ার পূর্বাভাস আছে।

এদিকে, ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা জয়ের স্বাদ পেয়েছে দুই দলই। ধোনির চেন্নাই আইপিএলের দ্বিতীয় সফল দল। মুম্বাইয়ের (সর্বোচ্চ পাঁচবার) পর চারবার শিরোপা জিতেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ১৬তম আইপিএলে দশম বার ফাইনাল খেলছে চেন্নাই। এর মধ্যে চার বার জিতেছে। অর্থাৎ বাকি ছয়বার হারতে হয়েছে ধোনিদের। অন্যদিকে, গেল বছর আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজির লিস্টে নাম লিখিয়ে প্রথম বছরেই শিরোপা ঘরে তুলেছিল গুজরাট টাইটান্স। এবারো শিরোপার হাতছানি তাদের সামনে। টানা দু’বার আইপিএল ফাইনাল খেলবেন হার্দিক পান্ডিয়ারা।

চলতি আইপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচেও মুখোমুখি হয়েছিল আসরের দুই ফাইনালিস্ট। সেবার আহমেদাবাদে গুজরাট জিতেছিল পাঁচ উইকেটে। পরে প্রথম কোয়ালিফায়ারে আবার মুখোমুখি হয় চেন্নাই এবং গুজরাট। প্রতিশোধের ম্যাচে ১৫ রানে জিতে সরাসরি ফাইনালের টিকিট পেয়ে যান ধোনিরা। গুজরাট দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে হারায় মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সকে। এবার ট্রফির লড়াইয়ে তারা। মঞ্চও সেই উদ্বোধনী ম্যাচের ভেন্যু আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম। সব মিলিয়ে এই দুই দল আইপিএলে মুখোমুখি হয়েছে চারবার। গুজরাটের জয় ৩টি, চেন্নাই জিতেছে একটি।

গুজরাট টাইটান্স একাদশ: শুভমান গিল, ঋদ্ধিমান সাহা (উইকেটরক্ষক), সাই সুদর্শন, হার্দিক পান্ডিয়া (অধিনায়ক), বিজয় শঙ্কর, ডেভিড মিলার, রাহুল তেওয়াটিয়া, রশিদ খান, নূর আহমেদ, মোহাম্মদ শামি এবং মোহিত শর্মা।

চেন্নাই সুপার কিংস একাদশ: ডেভন কনওয়ে, রুতুরাজ গায়কোয়াড়, আজিঙ্কা রাহানে, আম্বাতি রায়ডু, মঈন আলি, রবীন্দ্র জাদেজা, এমএস ধোনি (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), দীপক চাহার, তুষার দেশপান্ডে, মহেশ থিকশানা ও মাথিশা পাথিরানা।

এমআই