নিহত রিমি উপজেলার মহিপুর কো-অপারেটিভ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিল। সে চাঁদপুরের বাসিন্দা আ. খালেকের মেয়ে। রিমি তার মায়ের সঙ্গে ওই ভাড়া বাসায় থাকত।
রিমির মা খাদিজা বেগম বলেন, পরীক্ষা শেষে রিমি বাসায় এলে আমি খাওয়ার জন্য ডাকি। পরে খাবে, পরীক্ষা ভালো হয়নি জানিয়ে রুমে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর আবার খাওয়ার জন্য ডাকাডাকির করলে কোনো সাড়া না পেয়ে ঘরের মালিককে খবর দিই। পরে তারা গিয়ে জানালা দিয়ে দেখে রিমি নিচে পড়ে আছে। পরে দরজা ভেঙে তাকে উদ্ধার করে তুলাতলী ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক জাহিদুল ইসলাম কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জেএইচ খান লেলীনের বরাত দিয়ে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মহিপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অনিমেষ হাওলাদার বলেন, খবর পেয়ে আমরা হাসপাতালে এসে তাকে মৃত অবস্থায় পেয়েছি। পরিবারের লোকজন যারা হাসপাতালে নিয়ে এসেছে তারা বলছে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় পেয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের পর আসল কারণ জানা যাবে।
এমএম