তিনি বলেন, অপহরণের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ টিম উদ্ধার অভিযানে নেমেছে। মুক্তিপণের দাবিতে এই অপহরণ করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে গত ১৪ ও ১ জানুয়ারি একই এলাকা থেকে দুই দফায় ১৪ জন তামাক শ্রমিক এবং ১৬ ফেব্রুয়ারি উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের গয়ালমারা এলাকা থেকে ২৬ রাবার বাগান শ্রমিককে অপহরণের পর মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দেয় সন্ত্রাসীরা। একের পর এক অপহরণের কারণে দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে বলে জানান গজালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান উশৈথোয়াই মার্মা।

এফএইচ