আহতরা হলেন, চরকড়ুলিয়া গ্রামের ইয়াছিন বাহিনীর রেকাত আলীর ছেলে পিল্লু (২৬), হাবিবুল ইসলাম হুজুরের ছেলে সোয়াইব হোসেন (২৭)। বাকি দুজনের পরিচয় জানা যায়নি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, সকাল ৯টার দিকে ইয়াছিন আলী অস্ত্রসহ ৩০-৩৫টি মোটরসাইকেল নিয়ে ডিগ্রির চরে যায়। সেখানে আগে থেকে অবস্থানরত কুষ্টিয়ার মুকুল বাহিনীর সঙ্গে বন্দুক যুদ্ধ শুরু হয়। এতে দুই গ্রুপের একাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় চারজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। আহতদের পাবনার জেনারেল হাসপাতাল ও বিভিন্ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চরের এক বাসিন্দা জানান, ডিগ্রির চরসহ পদ্মার তীরে বেশ কয়েকটি চর ঈশ্বরদী উপজেলার মধ্যে হলেও কুষ্টিয়ার নিকটবর্তী। ফলে কুষ্টিয়ার জামাল বাহিনী এ চর দখলে রাখতে চায়। এদিকে ইয়াছিন বাহিনীও চরের দখল নিতে মরিয়া। চরের দখল নিয়ে এর আগেও এ দুই বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতেও ডিগ্রির চরে অসংখ্য গুলির শব্দ শোনা যায়।
ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এবিএম মনিরুল ইসলামের মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে কল রিসিভ করেন এসআই পারভীন। তিনি জানান, ডিগ্রির চরে সংঘর্ষের ঘটনাস্থলে পুলিশ রয়েছেন।
এমএম