মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আজারবাইজানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলনুর মামাদভের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

তবে তিনি কবে দেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।

জানা গেছে, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করতে গত সপ্তাহে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনকে চিঠি দেন।

তাতে বলা হয়, খালেদা জিয়া শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল, তবে ‘আশঙ্কামুক্ত’ নন। তিনি এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে দেশে ফিরতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় চিকিৎসকরা বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে দেশে আসার পরামর্শ দিয়েছেন।

প্রসঙ্গত, গত ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়া লন্ডনে যান। লন্ডন ক্লিনিকে টানা ১৭ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ২৫ জানুয়ারি বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় যান তিনি। এরপর থেকে তারেক রহমানের বাসাতেই রয়েছেন খালেদা জিয়া।

এফএইচ