71 posts in this tag
১৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫ হাজার কোটি টাকা
নভেম্বর মাসের প্রথম ১৬ দিনে দেশে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে ১২৫ কোটি ৫১ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার।
অক্টোবরে রেমিট্যান্স এলো ২.৩০ বিলিয়ন ডলার
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে দেশে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স প্রবাহ ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে, সেই ধারাবাহিকতায় অক্টোবর মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার।
বৈদেশিক ঋণ প্রতিশ্রুতিতে ধস: অর্থবছরের শুরুতেই কমেছে ৯৮ শতাংশ
চলতি অর্থবছরের শুরুতেই ধস নেমেছে বৈদেশিক ঋণের প্রতিশ্রুতি। জুলাই–আগস্ট পর্যন্ত উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প তহবিল ও বাজেট সহায়তার প্রতিশ্রুতি হিসেবে এসেছে মাত্র ২.০১ কোটি ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ে এ প্রতিশ্রুতির পরিমাণ ছিল ১.১৪ বিলিয়ন ডলার।
মার্টিনের ঢাকা সফর শেষ, ২৩০ কোটি ডলার সহায়তা নিয়ে আলোচনা
অন্তর্ভুক্তিমূলক সংস্কার কার্যক্রমে সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক। এর অংশ হিসাবে চলতি অর্থবছরে ২৩০ কোটি (২ দশমিক ৩ বিলিয়ন) ডলার অর্থায়ন কর্মসূচি নিয়ে কাজ চলছে।
চলতি বছরে সোনার দাম বেড়েছে ২১ শতাংশ, কেনা বন্ধ রেখেছে চীন
চলতি বছরের আগস্টে টানা চতুর্থ মাসের মতো সোনা কেনা বন্ধ রেখেছে চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে এমন চিত্র দেখা গেছে।
২৮ দিনে রেমিট্যান্স ছাড়ালো দুই বিলিয়ন ডলার
সদ্য বিদায়ী সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানো এক প্রকার বন্ধ রেখেছিলেন প্রবাসীরা। এতে হঠাৎ কমে যায় রেমিট্যান্সের গতিপ্রবাহ। রেমিট্যান্স আসা থমকে যায়।
খোলাবাজারে ১২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে ডলার
দেশে খোলাবাজারে নগদ ডলারের দামে হঠাৎ অস্থিরতা শুরু হয়েছে। ঢাকার খোলাবাজারে প্রতি মার্কিন ডলারের দাম বেড়ে ১২৪-১২৫ টাকায় উঠেছে। দুই সপ্তাহ আগেও ডলারের দাম ১১৮-১১৯ টাকার মধ্যে ছিল। খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অবশ্য মনে করেন, ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ কমে যাওয়ার কারণেই মূলত খোলাবাজারে প্রভাব পড়েছে।
২৩ দিনে প্রবাসী আয় ২০৫ কোটি ডলার
চলতি মাসের (জুন) প্রথম ২৩ দিনে প্রবাসীরা ২০৫ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন।
ঈদের সময় এলো ১৯ হাজার ৪৩২ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
প্রতিবছর ঈদের আগে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় বেড়ে যায়। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। ঈদের সময় ১৪ দিনে ১৯ হাজার ৪৩২ কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬৪ কোটি ডলার
দেশে চলতি মাসের প্রথম ১৪ দিনে ১৬৪ কোটি ৬৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এ হিসেবে প্রতিদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ১১ কোটি ৭৬ লাখ ডলার।
সোনা-হীরার মাধ্যমে বছরে ৯১ হাজার কোটি টাকা পাচার হচ্ছে : বাজুস
সোনা ও হীরা চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ৯১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বেশি পাচার হয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি-বাজুস। এই টাকা হুন্ডির মাধ্যমে চোরাকারবারিরা বিদেশে পাচার করে বলে জানায় সংগঠনটি।
ডলার সংকটে আমদানি কম, রাজস্ব ঘাটতি ৬৭ কোটি ৮৯ লাখ টাকা
বৈশ্বিক মন্দা ও ডলার সংকটে ঋণপত্র (এলসি) খুলতে না পারায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি কমেছে। ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৬৭ কোটি ৮৯ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় কম হয়েছে।
ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ ১৩ বিলিয়ন ডলার
দেশে চলমান ডলার সংকটের উত্তরণ না হওয়ায় দিনদিন কমছে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ। এরই মধ্যে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে গত দুই মাসের (মার্চ ও এপ্রিল) ১ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার আমদানি বিল নিষ্পত্তি হয়।
ডলারের দাম বাড়ায় বেশি চাপে রপ্তানিকারকরা
নতুন করে ডলারের দাম বাড়ায় দেশের রপ্তানিকারকরা সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বলে জানিয়েছেন পূবালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান মনজুরুর রহমান।
একলাফে ডলারের দাম ৭ টাকা বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
ডলারের অফিসিয়াল দাম ১১০ থেকে ১১৭ টাকায় উন্নীত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বুধবার একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ দাম ঘোষণা করা হয়েছে।
১৯ দিনে প্রবাসী আয় ১৪ হাজার কোটি টাকা
চলতি মাসের (এপ্রিল) প্রথম ১৯ দিনে প্রবাসীরা ১২৮ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে যার পরিমাণ ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।
রেমিট্যান্সে শীর্ষে ঢাকা
প্রতি মাসে বিদেশ থেকে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স আসে, তার বড় অংশই আসে ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন ব্যাংকের শাখাগুলোতে।
পাঁচদিনে এলো ৪৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
দেশে চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম পাঁচ দিনে ৪৫ কোটি ৫৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। সেই হিসেবে গড়ে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছে ৯ কোটি ১০ লাখ ডলার।
ঝুঁকিতে সরবরাহ বিশ্ববাজারে তেলের দাম ৯০ ডলার ছুঁইছুঁই
আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল সরবরাহের ঝুঁকি ক্রমেই বাড়ছে। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তেলের দামও। গত মঙ্গলবার রেকর্ড বৃদ্ধির পর বুধবার (৩ এপ্রিল) বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম আরও বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ৯০ মার্কিন ডলার ছুঁইছুঁই করছে।
রিজার্ভ আবারো ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন (১০০ কোটিতে এক বিলিয়ন) ডলারের নিচে অবস্থান করছে।
শিল্পের কাঁচামালের এলসি নিষ্পত্তি কমেছে ২৮ শতাংশ
ডলার সংকটে আমদানি কমার ধারা অব্যাহত আছে। এর প্রভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে নতুন শিল্প স্থাপন ও উৎপাদন।
বৈদেশিক লেনদেনে ডলারের বিকল্প চিন্তার সময় এসেছে : মোমেন
ডলারের ওপর নির্ভরতা কমাতে বৈদেশিক লেনদেনে ডলারের বিকল্প চিন্তার সময় এসেছে বলে জানিয়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন।
ঋণ না পেলে উৎপাদন কমিয়ে দিতে হবে, ছাঁটাই হবে শ্রমিক : ডিসিসিআই সভাপতি
ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্য কমে যাওয়ায় ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল বা কার্যকরি মূলধনের চাহিদা ২০-৪০ শতাংশ বেড়ে গেছে। এ পরস্থিতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক মাত্র ১০ শতাংশ ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ঠিক করেছে। ফলে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গেছেন ব্যবসায়ীরা। ওয়ার্কি ক্যাপিটাল বাড়াতে না পারলে ব্যবসায়ীদের উৎপাদন কমিয়ে দিতে হবে। আর এ অবস্থা দীর্ঘ সময় ধরে চললে শ্রমিক কমাতে হবে। এমন অভিমত দিয়েছেন ঢাকা চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি আশরাফ আহমেদ।
৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭ হাজার কোটি টাকা
নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারির মতো ফেব্রুয়ারিতেও রেমিট্যান্স প্রবাহের গতি বেশ ভালো রয়েছে।
নতুন বছরের প্রথম মাসে প্রবাসী আয়ে চমক
ডলার সংকটের মাঝেই সুখবর বয়ে আনলো প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। নতুন বছরের প্রথম মাসের শুরু থেকেই ছিল চমক।
রিজার্ভ নামল ১৯ বিলিয়ন ডলারে
আমদানির চাহিদা মেটাতে প্রতিদিন ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ কমে ১৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমেছে।
২১ দিনে রিজার্ভ কমলো পৌনে দুই বিলিয়ন ডলার
দেশে দীর্ঘদিন ধরে চলছে ডলার সংকট। এ সংকট উত্তরণের অন্যতম উপায় রেমিট্যান্স-রপ্তানি আয় বাড়ানো। কিন্তু সেখানে নেই আশানুরূপ সু-সংবাদ।
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে আছি: ওবায়দুল কাদের
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, ডলার ও রিজার্ভ সংকট, নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকার চ্যালেঞ্জের মুখে আছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
সৎ ব্যবসায়ীদের প্রণোদনা, অসৎদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা : অর্থমন্ত্রী
বাড়তি রাজস্ব আদায়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সৎ ব্যবসায়ীদের প্রণোদনা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। পাশাপাশি অসৎ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে বলেছেন তিনি।
এক সপ্তাহে রিজার্ভ কমল ১৫ কোটি ডলার
মাত্র এক সপ্তাহে আরও ১৪ কোটি ৯৯ লাখ ১০ হাজার ডলার রিজার্ভ কমেছে। যার মাধ্যমে দেশে বর্তমান রিজার্ভ গিয়ে দাঁড়াল ২০ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলার (বিপিএম) বা দুই হাজার ৩ কোটি ৪০ হাজার ৯০ হাজার ডলার।
ডলারের দাম বেড়েছে ৫০ পয়সা
ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ ও রপ্তানি আয় কমে যাওয়ার কারণে ডলারের দাম আরও একদফা বাড়ানো হল।
প্রবাসী আয়ে সুবাতাস, ১২ দিনে এলো ১০ হাজার কোটি টাকা
বছরের শুরুতে দেশে বাড়ছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ১২ দিনে প্রবাসীরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ৯১ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১০ হাজার ৭৫ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে)।
৭ দিনে রিজার্ভ কমল দেড় বিলিয়ন ডলার
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১২৭ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে সংকট মেটাতে বাজারে প্রতিদিনিই ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে।
বৈদেশিক বাণিজ্যে বড় হচ্ছে আর্থিক হিসাবের ঘাটতি
আমদানিতে নানা শর্তের কারণে বৈদেশিক বাণিজ্যের ঘাটতি কিছুটা কমছে। চলতি হিসাবের পরিস্থিতিও বেশ উন্নতি হয়েছে। তবে আর্থিক হিসাবে বড় ঘাটতিতে পড়ছে দেশ। এর মূল কারণ, যে হারে দেশে বিদেশি ঋণ আসছে তার চেয়ে বেশি আগের নেওয়া ঋণ পরিশোধ করতে হচ্ছে। এ কারণে বহির্বিশ্বের সঙ্গে দেশের সামগ্রিক লেনদেনে বড় ঘাটতি তৈরি হচ্ছে।
৬ মাসে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছে ডিসেম্বরে
ডলার সংকটের মধ্যে দেশে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। সদ্য গত হওয়া ডিসেম্বর মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ১৯৮ কোটি ৯৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি এক ডলার সমান ১০৯ টাকা ৭৫ পয়সা) প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। এই সংখ্যাটি গত ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে গত জুনে এসেছিল ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার।
ছয় মাসে রিজার্ভ থেকে বিক্রি ৬৭০ কোটি ডলার
দেশের মধ্যে ডলার সংকট পুরোনো খবর। সংকট মোকাবিলা নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়। তবে, কোনো পদক্ষেপই কাজে আসেনি। মার্কিন এ মুদ্রাটির সংকটের কারণে অনেক পণ্য আমদানিতে কড়াকড়ি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। অন্যদিকে, জরুরি পণ্য আমদানিতে রিজার্ভ ডলার সরবরাহ করা হয়। এতে কমতে থাকে রিজার্ভ।
বাড়ছে রেমিট্যান্স প্রবাহ, দিনে আসছে ৭ কোটি ডলার
দেশে ডলারের তীব্র সংকট চলছে। আমদানির দেনা শোধ করতে হিমশিম খাচ্ছে ব্যাংকগুলো। এমন পরিস্থিতির মধ্যে কিছুটা স্বস্তির খবর- রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে।
রিজার্ভ কিছুটা বাড়লো
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৬৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের ৪০ কোটি ডলার ঋণের ওপর ভর করে দেশের রিজার্ভ কিছুটা বেড়েছে। এই দুই সংস্থার ঋণ পাওয়ায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৫ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার। আর খরচ করার মতো রিজার্ভ অর্থাৎ (বিপিএম৬) ২০ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার।
রিজার্ভে যোগ হলো আইএমএফ-এডিবির ঋণের ১০৯ কোটি ডলার
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দ্বিতীয় ধাপের ৬৯ কোটি (৬৮৯ দশমিক ৮৩ মিলিয়ন) মার্কিন ডলার ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) বাজেট সহায়তা ঋণের ৪০ কোটি (৪০০ বিলিয়ন) ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) রাতে ঋণ সহায়তার এ অর্থ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভে যুক্ত হয়।
ডলারের দর আরও ২৫ পয়সা কমলো
টালমাটাল ডলারের বাজার নিয়ন্ত্রণে নতুন কৌশল নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ডলার দরের লাগাম টানতে এখন দর বাড়ার পরিবর্তে কমানো হচ্ছে। মাত্র ১৫ দিনের ব্যবধানে মার্কিন মুদ্রা ডলারের দাম আরও ২৫ পয়সা কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। যা আজ বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর হবে।
আরও কমলো ডলারের দাম
ডলার সংকটের কারণে আমদানি এলসি খুলতে পারছে না ব্যাংকগুলো। চড়া নামে কিনছে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। এমন পরিস্থিতির মধ্যের বৈদেশিক মুদ্রা ডলারের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংকগুলো।
খোলা বাজারে ডলার ১১৭ টাকা নির্ধারণ, বেশি দামে বিক্রি করলে শাস্তি
ডলারের দাম যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে ঠিক সেই মুহূর্তে দাম নির্ধারণের জন্য মানি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলোর সংগঠন মানি এক্সচেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশকে দায়িত্ব দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে এখন থেকে মানি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো ১১৫ টাকা ৫০ পয়সা দরে ডলার কিনে সর্বোচ্চ ১১৭ টাকায় বিক্রি করতে পারবে। এর চেয়ে বেশি দামে ডলার লেনদেন করলে মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাড়তি প্রণোদনা আশা জাগাচ্ছে রেমিট্যান্সে
#দশদিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৯ কোটি ৪৪ লাখ ডলার ডলারের বাজারে অস্থিরতা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। বেঁধে দেওয়া দামে ব্যাংক ও মানি চেঞ্জারগুলোতে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না। বিশেষত, খোলাবাজারে ডলারের দাম অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। খোলাবাজারে ডলারের নিয়ন্ত্রণ এখন কালোবাজারিদের দখলে।
খোলা বাজারে দর উঠেছে ১২৮ টাকা : ডলার যেন সোনার হরিণ
তীব্র সংকটে ডলারের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। ডলার সংকট কাটাতে যেসব উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে তা সবই ভেস্তে যাচ্ছে। বাজারে দাম নিয়ে দেখা দিয়েছে বিশৃঙ্খলা। প্রতিনিয়ত বাড়ছে মুদ্রাটির দাম। ডলারের দামের ওপর পরোক্ষ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বাফেদা ও এবিবি’র ওপর ছেড়ে দেয়ার পর মুদ্রাটির দর নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছে। ফলে খোলা বাজারে ডলারের দাম রেকর্ড সর্বোচ্চ ১২৮ টাকায় পৌঁছেছে। অনেক ব্যাংক ডলার পাচ্ছে না।
এক সপ্তাহে রিজার্ভ কমেছে ৬ কোটি ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমছেই। এবারে এক সপ্তাহের ব্যবধানে রিজার্ভ কমেছে ছয় কোটি মার্কিন ডলার। এতে করে রিজার্ভ কমে ২ হাজার ৮৯ কোটি ৭০ লাখ ডলারে নেমে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে রিজার্ভের এই চিত্র উঠে এসেছে।
প্রতি ডলারে ১১৫.৫ টাকা পাবেন প্রবাসীরা, ব্যাংকের প্রণোদনা চালু
আজ থেকে দেশের ব্যাংকগুলোতে মার্কিন ডলারের দর ১১৫ টাকা ৫০ পয়সা করে পাবেন।
রিজার্ভ নামলো ২০ বিলিয়ন ডলারে
প্রবাসী আয় কম, আশানুরূপ রপ্তানি আয় না আসা ও বিদেশি ঋণ কমে যাওয়ার বৈদেশিক মুদ্রা সংকটে পড়েছে দেশে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত থেকে দায় মেটাচ্ছে সরকার। এতে করে ধারাবাহিক কমে ২০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছে রিজার্ভ।
রেমিট্যান্সে ধীরগতি, ১৩ দিনে এলো ৭৮ কোটি ডলার
ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্সে গতি বাড়েনি। আগের ধারাবাহিকতায় চলতি মাসেও নিম্নগতি দেখা যাচ্ছে।
ছয় দিনে রেমিট্যান্স এলো ৩৫৬০ কোটি টাকা
চলতি বছরের অক্টোবরের প্রথম ছয় দিনে রেমিটেন্স এলো ৩২ কোটি ৫১ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় আসে তিন হাজার ৫৬০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা ধরে)।
৪১ মাসে সবচেয়ে কম রেমিট্যান্স সেপ্টেম্বরে
দেশে চরম আকার ধারণ করেছে ডলারের সংকট। সংকট কাটাতে রিজার্ভ থেকে ডলার সরবরাহ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।