71 posts in this tag
কমেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ আরও কমেছে। চলতি সেপ্টেম্বর মাসের ২৭ দিনে রিজার্ভ কমেছে ১৯২ কোটি ডলার।
৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ৪ হাজার কোটি টাকা
গত জুন মাসে রেকর্ড রেমিট্যান্স আসে। এর পর থেকেই রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় আসার গতি কমে যায়। সদ্য বিদায়ী আগস্ট মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫৯ কোটি ৯৫ লাখ ডলার।
ডলারে নয় চীনা মুদ্রায় তেল কিনছে পাকিস্তান
সম্প্রতি রাশিয়া থেকে হ্রাসকৃত মূল্যে কেনা অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের প্রথম চালানের দাম চীনা মুদ্রা ইউয়ানে পরিশোধ করেছে পাকিস্তান।
ফের বাড়ল ডলারের দাম
রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ে ডলারের দাম এক টাকা বাড়িয়ে পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন থেকে বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠালে প্রতি ডলারে পাওয়া যাবে ১০৮ টাকা। সরকারের আড়াই শতাংশ প্রণোদনাসহ প্রবাসী আয়ে মিলবে ১১০ টাকা ৫০ পয়সা। আর রপ্তানিকারকরা প্রতি ডলারের বিপরীতে পাবে ১০৬ টাকা। এতদিন রেমিট্যান্সের ডলারের দাম ছিল ১০৭ টাকা এবং রপ্তানি আয়ে ছিল ১০৫ টাকা।
ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এলো ১৫৬ কোটি ডলার
সদ্য সমাপ্ত ফেব্রুয়ারি মাসে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে ১৫৬ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৭ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ১৬ হাজার ৭০ কোটি টাকা। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল ১৪৯ কোটি ৪৫ লাখ মার্কিন ডলার।
২৭ দিনে প্রবাসী আয় ১৮ হাজার কোটি টাকা
বছরের শুরুতে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক গতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। চলতি জানুয়ারির মাসের প্রথম ২৭ দিনে ১৬৭ কোটি (১ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন) মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৭ টাকা ধরে) যার পরিমাণ প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা। এই ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে রেমিট্যান্স ১৭০ কোটি ডলার অতিক্রম করবে বলে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা। গেল বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৬৯ কোটি ৯৭ লাখ মার্কিন ডলার।
রপ্তানি আয়ে ডলারের নতুন দর নির্ধারণ
দেশে ডলার সংকট নিরসনে রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রে ডলারের দাম আরও এক টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যাংকগুলো। নতুন এ সিদ্ধান্তের ফলে রপ্তানি আয়ে ডলারের দাম বাড়িয়ে এখন ১০২ টাকা করা হয়েছে।
২৫ দিনে এলো ১৩৫ কোটি ডলার
নানা উদ্যোগ নেওয়ার পরও প্রবাসী আয়ে গতি ফেরেনি। চলতি মাসের প্রথম ২৫ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৪ কোটি ৭১ লাখ মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৬ টাকা ৫০ পয়সা ধরে) যার পরিমাণ ১৪ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা। এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৬০ কোটি ডলার।
আরও কমলো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
দেশে চলমান ডলার সংকটের মাঝেই অর্থনীতির অন্যতম সূচক রেমিট্যান্সের গতি নেতিবাচক ধারায়। যদিও চলতি অর্থবছরের শুরুর মাস জুলাই ও এর পরের মাস আগস্টে দুই বিলিয়ন ডলার করে রেমিট্যান্স এসেছিল। তবে এর পরের দুই মাস (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর) টানা দেড় বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমে আসে রেমিট্যান্স। চলতি মাস নভেম্বরেও দুই বিলিয়ন ডলারের ঘরে পৌঁছানোর সম্ভাবনা নেই। এখন পর্যন্ত ইতিবাচক ধারায় ফেরেনি রেমিট্যান্সের গতিপ্রবাহ।
১৮ দিনে প্রবাসী আয় ১০৬ কোটি ডলার
চলতি নভেম্বর মাসের প্রথম ১৮ দিনে ১০৫ কোটি ৯৯ লাখ (১.০৫ বিলিয়ন) মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৮ টাকা ধরে) যার পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১১ হাজার কোটি টাকা। চলমান ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ১৭৬ কোটি ডলার ছাড়াবে।
প্রথম ২০ দিনে এলো ১১০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
বৈধ পথে প্রবাসী আয়ে গতি কমে গেছে। চলতি মাসের প্রথম ২০ দিনে দেশে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে মাত্র ১১০ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৩ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ১১ হাজার ৩২৮ কোটি টাকা। চলমান ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৭০ কোটি ডলার।
আবারও বাড়ল ডলারের দাম
একদিনের ব্যবধানে আন্তঃব্যাংক লেনদেনের ক্ষেত্রে ডলারের দাম আবারও বেড়েছে। বুধবার আন্তঃব্যাংকে ডলারের বিক্রয় দর ৭৫ পয়সা বেড়ে প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ১০৬ টাকা ৯০ পয়সায়, যা মঙ্গলবার ছিল ১০৬ টাকা ১৫ পয়সা। তবে আমদানি খাতে ডলারের দাম ১০৮ টাকায় রয়েছে।
রেমিট্যান্সের ডলার ১০৮ টাকায় কিনবে ব্যাংক
ব্যাংকগুলোর আমদানি, রপ্তানি ও রেমিট্যান্সের ক্ষেত্রে ডলারের সর্বোচ্চ দাম কত হবে তা নির্ধারণ করেছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। এখন থেকে প্রবাসীরা দেশে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠালে প্রতি ডলারে সর্বোচ্চ ১০৮ টাকা দেবে ব্যাংক। সঙ্গে সরকারের আড়াই টাকা প্রণোদনা যোগ হলে রেমিট্যান্সে মিলবে ১১০ টাকা ৫০ পয়সা।
ডলারে অতিরিক্ত মুনাফা করায় আরও ৬ ব্যাংককে নোটিশ
ডলার কেনাবেচায় অতিরিক্ত মুনাফা করায় দেশি-বিদেশি আরও ছয় ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়ে নোটিশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সারাদেশে সব ব্যাংকের শাখায় পাওয়া যাবে ডলার
মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে দেশের সব ব্যাংকের শাখায় শাখায় ডলার লেনদেনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডলারের দাম কমলো ৫০ পয়সা
ডলারের বিপরীতে গত দুদিনে তিনবার কমেছে টাকার মান। এবার কমলো ডলারের দাম। মঙ্গলবার (৭ জুন) ডলারের দাম ছিল ৯২ টাকা। আজ বুধবার (৮ জুন) তা ৫০ পয়সা কমিয়ে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
খোলা বাজারে এখনও ডলারের দাম চড়া
দেশের বাজারে মার্কিন ডলারের দামে অস্থিরতা কাটাতে এক রেট বেঁধে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে করে আন্তব্যাংক লেনদেনে ডলারের দাম কমলেও কার্ব মার্কেট বা খোলা বাজারে এখনো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে ডলার।
বাজারের অস্থিরতা কাটাতে দেশে এক রেটে বিক্রি হবে ডলার
আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারে ৮৭ টাকা ৯০ পয়সা বেঁধে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু এই রেট মানছে না বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। যার যার মতো ডলারে ‘যেমন খুশি’ দাম নিচ্ছে ব্যাংক। এতে করে বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ডলার মার্কেটের অস্থিরতা কাটাতে দেশের সব এক্সচেঞ্জ হাউজে এক রেটে ডলার বিক্রি হবে। যার নির্ধারণ করবে এবিবি ও বাফেদা। আর বিষয়টি পর্যালোচনা করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
পাকিস্তানি রুপির ঐতিহাসিক পতন
ডলারের বিপরীতে পাকিস্তানি রুপির ঐতিহাসিক পতন ঘটেছে। দেশটির মুদ্রাবাজারে ১ ডলার কিনতে খরচ করতে হচ্ছে ২০০ রুপি।
বাজারে ডলারের দাম প্রায় ৯৩ টাকা
মূল্যবৃদ্ধির অস্থিরতায় বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। প্রতিনিয়তই বাড়ছে ডলারের দাম। অস্বাভাবিক আমদানি ব্যয়ের চাপে বেড়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আর খোলা বাজারে যোগান ও চাহিদায় বড় ধরনের অসামঞ্জস্য তৈরি হয়েছে। ফলে খোলাবাজারেও প্রতি ডলার কিনতে হচ্ছে প্রায় ৯২ থেকে ৯৩ টাকা দিয়ে। এতে বিপাকে পড়ছেন বিদেশগামী যাত্রীরা।
ফের বাড়ল ডলারের দাম
রপ্তানির তুলনায় আমদানি বেশি। রেমিট্যান্সের গতি কম। ফলে বাড়তি চাহিদার কারণে বাড়ছে মার্কিন ডলারের দাম। এতে করে মান হারাচ্ছে দেশীয় মুদ্রা টাকা।