তিনি বলেন, ‘‘ নির্বাচন করতে হবে… নির্বাচন আটকানোর শক্তি কারো হাতে নাই যদি আমরা নামি। যারা বলে ১৬ বছর আমরা কিছু করতে পারি নাই। তাদেরকে বলব, আমরা এখন ১৬ দিনে তা দেখিয়ে দিতে পারি… আমরা দেখাবো না।” ‘‘একজন ভদ্রলোক মানুষ ওয়াদা করছে সে তার ওয়াদা সে পূরণ করবে, যথাসময়ে নির্বাচন দেবে এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা ধরয ধরে রাখছি।”
জামায়াতে ইসলামীর সমালোচনা করে গয়েশ্বর বলেন, ‘‘ শিক্ষা আর স্বাস্থ্য দুইটা দখল করছে জামায়াত। ওখানে আর কারো কোন ঠাই নাই… কোন ঠাই নাই। মাঝে মধ্যে অনেকে বলে ভারতের দালাল-টালাল। যারা ভারতের দালালি করে তারাই ভারতের দালাল।”
‘‘ যারা নির্বাচন চাই না, সংস্কার সংস্কার করে এটা-সেটা … এগুলো তো ভারতের দালাল। এরাই কিন্তু আওয়ামী লীগের জঘন্য লোকদের তাদের দলের মধ্যে সদস্য বানাইতেছে গোপনে খবর রাখে না। এই পরাগ মন্ডলরে যে অপহরণ করল আপনারা জানেন সবাই তার নাম… সে এখন শুনি জামায়াতের নেতা। এখন জামায়াত কি জিনিস আপনারা একটু চিনে রাখেন।”
মাদক ও অস্ত্র মুক্ত কেরানীগঞ্জ গড়ে তুলতে ‘উন্নয়নের একটি বৃহৎ পরিকল্পনা’ প্রণয়ণ করার কথাও জানান গয়েশ্বর। কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়ার শুভাঢ্যা গার্লস স্কুল প্রাঙ্গনে দক্ষিন বিএনপির উদ্যোগে ‘যথা সময়ে সংস্কার ও দ্রুত সময়ের নির্বাচন’ এর দাবিতে এই সমাবেশ হয়।
কেরানীগঞ্জের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে এই সমাবেশ অংশ নেয়। বক্তারা আগামী ঢাকা-৩ আসনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার জন্য আহ্বান জানান।
এমএম